এডি মার্টিনেজ কাজ করার সময় শিস দেয়। "নিউ ইয়র্ক ক্লোজ আপ"। আর্ট ২১
-
0:05 - 0:10[গুনগুন করা .... শিস্ দেওয়া]
-
0:10 - 0:12এখানে এসো
-
0:12 - 0:14[গুনগুন করা .... শিস্ দেওয়া]
-
0:14 - 0:18ও যা উৎসাহ নিয়ে আসে তা আশ্চর্য[হাসি]
-
0:20 - 0:23[স্ক্রিনের বাইরে থেকে সাক্ষাতকারি] "তাহলে আপনার কি কোন বাধা ধরা কর্মসূচি আছে?"
-
0:23 - 0:29মোটামুটি নিশ্চিত আমি স্টুডিওতে যাবো, কোন একটা সময়ে অথবা দিনের মধ্যে বেশ কয়েকবার যাবো।
-
0:32 - 0:41[গুনগুন করা .... শিস্ দেওয়া]
-
0:42 - 0:45এটা বেশ উত্তেজনাপূর্ণ, এই
-
0:45 - 0:48নতুন বড় পৃষ্ঠতলটি পাওয়া।
-
0:48 - 0:51[গুনগুন করা .... শিস্ দেওয়া]
-
0:52 - 0:56"এডি মার্টিনেজ কাজ করার সময় শিস দেয়"
-
0:57 - 1:01[ক্যানভাসের ওপর বৈদ্যুতিক স্যান্ডারের শব্দ]
-
1:02 - 1:06এডি মার্টিনেজ - শিল্পী
-
1:11 - 1:14ফ্র্যানি - - ফ্রেঞ্চ বুলডগ
-
1:23 - 1:28ঠিক আছে, দেখা যাক আমি এর ওপর একটা ছোট ছবি আঁকতে পারি কিনা।
-
1:28 - 1:29[স্প্রে ক্যান ঝাঁকানো]
-
1:29 - 1:32[শিস দেওয়া]
-
1:32 - 1:35[স্প্রে ক্যানের শব্দ]
-
1:35 - 1:38আমি দেওয়াল লিখন থেকে প্রচুর শিখেছি
-
1:38 - 1:40যা আমি স্টুডিওতে নিয়ে নিয়েছি,
-
1:40 - 1:42[শিস দেওয়া]
-
1:42 - 1:44[স্প্রে পেন্টের শব্দ]
-
1:44 - 1:46স্কেলের ক্ষেত্রে এবং কিভাবে বড় চিহ্ন করা যায়
-
1:46 - 1:52এবং কি ভাবে একটি ছোট আঁকা নিয়ে তাকে বড় করা যায়।
-
1:52 - 1:55আমি বলতে চাইছি, এই দক্ষতাগুলি সত্যি অমুল্য।
-
1:57 - 1:58খারাপ নয়।
-
1:58 - 2:02[স্প্রে ক্যানের শব্দ]
-
2:02 - 2:07এই ব্যাপারটা অনেকটা বক্সিং রিঙের মত -- এটা একটা বড় ধরনের শারীরিক প্রক্রিয়া।
-
2:07 - 2:08[স্প্রে পেন্টের শব্দ]
-
2:08 - 2:10আমি বোধহয় এটার প্রতি একটু আসক্ত।
-
2:10 - 2:11[স্প্রে পেন্টের শব্দ]
-
2:11 - 2:15এটা আমার জীবনের একটা আসল অঙ্গ -- আমার কাছে এটা একটা সত্যিকারের উপায় কোন কিছুর সমাধান করার,
-
2:15 - 2:19কেবলমাত্র ছবি আঁকা ছাড়া।
-
2:19 - 2:21[স্প্রে ক্যানের শব্দ]
-
2:33 - 2:36আরে দূর! তাড়াতাড়ি কর!
-
2:39 - 2:44আমি হয়ত পৃথিবীর সব থেকে অধৈর্য লোকেদের একজন।
-
2:44 - 2:52অবশ্যই এক এক সময় আমি নিজের উদ্বেগ আর অস্থিরতা আর আক্রমনাত্বক তেজ কিভাবে বেরিয়ে আসে তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি না।
-
2:53 - 3:01যখন এটা এখানে হয় তখনই সব চেয়ে ভালো, আমি চেষ্টা করে সেটা নিয়ন্ত্রণ করি যাতে কেউ আমার সম্বন্ধে কোন মতামত নিতে না পারে অথবা....
-
3:12 - 3:15[পা ঘসে চলার শব্দ]
-
3:23 - 3:27আঁকার কিছু অংশ সম্পূর্ণ করতে আমি নিজেই নিজেকে ঠকাতে বাধ্য হই।
-
3:27 - 3:32[কুকুরের ডাক]
-
3:32 - 3:38এসো, ফ্যানি, এসো।
-
3:38 - 3:44যদি সেই অবস্থায় পৌঁছোই যেখানে মনে হয় ছবিটা সত্যি ছবি হতে চলেছে, কখনো কখনো সেই অবস্থায় মনে হয় আমি সত্যি কাজ করছি,
-
3:46 - 3:49তখন আমাকে এক বোতল মদ্যপান করতে হয় [হাসি]
-
3:49 - 3:51অথবা মজার কিছু করতে হয়,
-
3:51 - 3:53যেমন গ্রীনপয়েন্টের চারিদিকে হাঁটা।
-
3:54 - 4:07[ছন্দ মেনে টোকা দেওয়ার শব্দ]
-
4:07 - 4:20[শিস দেয়]
-
4:20 - 4:28আমার কাছে সব থেকে ভালো ও মুক্তির অনুভূতি হল যখন আমি ব্রাশের টান দিচ্ছি
-
4:28 - 4:32আর পিছিয়ে গিয়ে ঘরের অন্য প্রান্ত থেকে ছবিটা দেখছি না।
-
4:34 - 4:37যখন আমি এর মধ্যে সম্পূর্ন হারিয়ে যাই।
-
4:37 - 4:41[ক্যানভাসের ওপর ব্রাশ টানার শব্দ]
-
4:41 - 4:47সেই অনুভূতি যে আমি যে কোন গতিবিধি অথবা ক্রিয়া অথবা শব্দ অথবা আর যা কিছু এর মধ্যে প্রকাশ করতে পারি।
-
4:47 - 4:58[ক্যানভাসের ওপর ব্রাশ ঘষার শব্দ]
-
4:59 - 5:00[দীর্ঘশ্বাস]
-
5:08 - 5:18[পা দিয়ে হাল্কা টোকা দেওয়ার শব্দ]
-
5:22 - 5:24আমার মনে হয় হয়ে গেছে।
-
5:24 - 5:28আমার মনে হয় আমি যদি ছবি আঁকতে শুরু করি তাহলে ভুল করতে শুরু করবো।
-
5:28 - 5:28"হ্যাঃ!"
-
5:29 - 5:30যা কিনা ঠিক আছে, কিন্তু আমি তা করতে চাই না।
-
5:30 - 5:31"হ্যাঃ!"
-
5:34 - 5:40কিন্তু কম্পোজিশনটা কাজ করছে আর আমার কাছে এটা উত্তেজনার কারণ। যখন প্রথম চেষ্টায় আমি একটা কম্পোজিশন পেয়ে যাই, দারুণ লাগে! এটা বেশ বিরল - -
-
5:40 - 5:43প্রথম প্রচেষ্টার কম্পোজিশন যা আমার পছন্দ হয়েছে।
-
5:45 - 5:48কিন্তু এখন এমন কিছু দেখছি যা আমার অপছন্দ কিন্তু ...
-
5:48 - 5:50"তুমি কি অপছন্দ কর ?"
-
5:50 - 5:54এই কাঁধের আকৃতিটা এখানে, এটা এই এরকম ভাবে,
-
5:54 - 5:55নেমে আসা উচিত, এই, এভাবে।
-
5:55 - 5:57[ক্যানভাসের গায়ে প্যালেট নাইফ ঘষার শব্দ]
-
5:59 - 6:07যখন আমি ২৫ মিনিটে একটা আঁকা শেষ করতে পারি আর সত্যি তাতে প্রভাবিত হই, ঠিক সেই জিনিসই আমি আঁকতে চাই।
-
6:10 - 6:13কিন্তু এখনও জানিনা কিভাবে তা করতে হয়, যা কিনা আমার কাছে উত্তেজনার কারণ,
-
6:13 - 6:18কিভাবে করতে হয় তা যদি জানাই থাকত তাহলে ব্যাপারটা কিছুটা বিষণ্ণতার কারণ হত [হাসি]
-
6:18 - 6:21[গান গায় "আই লীভ মাই লাইফ অন ..."]
-
6:27 - 6:34[হাল্কা শিসের শব্দ]
- Title:
- এডি মার্টিনেজ কাজ করার সময় শিস দেয়। "নিউ ইয়র্ক ক্লোজ আপ"। আর্ট ২১
- Description:
-
কেমন লাগে একটা নতুন ছবি শুরু করতে? গ্রীনপয়েন্ট, ব্রুকলিনে তোলা এই ভিডিওটিতে শিল্পী এডি মার্টিনেজ একটি বড় নতুন ছবির ওপর কাজ শুরু করছে, কাজ থেকে বিরতি নিয়ে তার ফ্রেঞ্চ বুলডগ ফ্র্যানিকে নিয়ে দেওয়াল অঙ্কন ভর্তি পাড়ায় হাঁটতে বেরচ্ছে। চারিদিকে সদ্য সমাপ্ত বেশ কিছু ছবির দ্বারা পরিবেশঠিত হয়ে মার্টিনেজ একটি ৭ ফুট বাঈ ১০ ফুট ক্যানভাসের ওপর কাজ করতে করতে এই কম্পোজিশনগুলি সম্বন্ধে কথা বলছেন। কালো স্প্রে পেন্ট ব্যবহার করে চটপট একটি ছবি এঁকে তার ভেতর বড় বড় ক্ষেত্র পরিপৃক্ত রঙ্গে ভরিয়ে দিয়ে একটি গহন বয়নপ্রণালি সম্পন্ন পৃষ্ঠ তৈরি করছেন। অবিরত নড়াচড়া করতে করতে শিস দিয়ে স্টুডিওর নৈশ্বব্দ ভঙ্গ করে অধৈর্জ ভাবে তিনি ছবিতে দাগ দিচ্ছেন আর ঘষে রঙ তুলে দিচ্ছেন তা শুকোবার আগেই। নিজের এই কাজকে মুষ্টিযুদ্ধের সাথে তুলনা করে তিনি ক্যানভাসের কাছে এগিয়ে যাচ্ছেন, ছন্দ মেনে তার সাথে সংযোগস্থাপন করছেন এবং প্রতিপক্ষের কাছ থেকে পিছিয়ে যাচ্ছেন। তার পালিত ফ্র্যানির সস্নেহ দৃষ্টির আওতায় থেকে ছবির দ্রুত অগ্রগতিতে মার্টিনেজ দিনের শেষে সন্তুষ্ট, স্টুডিওতে নিজের উদ্বেগ ও আক্রমনাত্বক প্রবৃত্তি নিয়ন্ত্রিত ও কেন্দ্রীভূত করে ফলপ্রসূ হবার ক্ষমতার সাক্ষ্য রাখছেন।
এডি মার্টিনেজ (জন্ম ১৯৭৭, গর্টন, কানেক্টিকাট) নিবাস ও কর্মস্থান ব্রুকলিন, নিউ ইয়র্ক।
স্বীকৃতি – “নিউ ইয়র্ক ক্লোজ আপ” নির্মিতা ও উপস্থাপক – ওয়েস্লি মিলার ও নিক রাভিচ। সম্পাদক – ব্র্যাড কিম্ব্রো। চলচিত্রায়ন – জন মার্টন ও রাফাএল মরেনো সালাজার। শব্দ – নিক রাভিচ। সহযোগী প্রযোজক – ঈয়ান ফরস্টার। উৎপাদনের সহকারী – আমান্ডা লঙ। ডিজাইন ও গ্রাফিক্স – ক্রাক্স স্টুডিও ওপেন। আর্টওয়ার্ক – এডি মার্টিনেজ। ধন্যবাদ – শ্যাম মোয়ার ও ফ্র্যানি। একটি আর্ট২১ অয়ার্ক্সপ প্রডাকশন। © আর্ট২১, ইন্করপোরেটেড। সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।
“নিউ ইয়র্ক ক্লোজ আপ” আংশিক ভাবে নিউ ইয়র্ক সিটি ডিপার্ট্মেন্ট অফ কালচারাল অ্যাফেয়ার্স এবং সিটি কাউন্সিল, টোবি ডেভান লুইস; ডেডালাস ফাউন্ডেশন, ইনকর্পোরেটেড; এবং লিলি আউচিঙ্কলস ফাউন্ডেশন, ইনকর্পোরেটেড দ্বারা সমর্থিত। অতিরিক্ত সমর্থন “দ্য ১৮৯৬ স্টুডিওজ এন্ড স্টেজেজ” এবং ব্যক্তিগত অবদানকারীদের দ্বারা সরবরাহিত।
আরো তথ্যাবলির জন্য যোগাযোগ করুন - art21.org/newyorkcloseup
- Video Language:
- English
- Team:
- Art21
- Project:
- "New York Close Up" series
- Duration:
- 06:41
Jonathan Munar commented on Bengali subtitles for Eddie Martinez Whistles While He Works | "New York Close Up" | Art21 | ||
s_baner commented on Bengali subtitles for Eddie Martinez Whistles While He Works | "New York Close Up" | Art21 | ||
s_baner edited Bengali subtitles for Eddie Martinez Whistles While He Works | "New York Close Up" | Art21 | ||
s_baner added a translation |