Return to Video

কৌতূহল দ্বারা পরিচালিত গবেষণার ক্ষেত্রে

  • 0:01 - 0:03
    ১৯ শতকের শেষে,
    বিজ্ঞানীরা একটি রহস্যের
  • 0:03 - 0:06
    সমাধানের চেষ্টা করছিলো।
  • 0:06 - 0:10
    তাঁরা খুঁজে পেলেন যদি তাঁরা
    এরকম একটি ভ্যাকুয়াম টিউব পান
  • 0:10 - 0:12
    এবং এর মধ্যে উচ্চ ভোল্টেজ চালিত করলেন,
  • 0:12 - 0:14
    এক অদ্ভুত জিনিষ ঘটলো।
  • 0:25 - 0:27
    তাঁরা এটিকে ক্যাথোড রশ্মি বলছিলো।
  • 0:28 - 0:30
    কিন্তু প্রশ্ন হলোঃ
    এগুলো কি দিয়ে তৈরি?
  • 0:31 - 0:35
    ইংল্যান্ডে, ১৯ শতকের
    এক পদার্থবিদ, জে. জে. থম্পসন,
  • 0:35 - 0:39
    চুম্বক এবং বিদ্যুতের মাধ্যমে পরীক্ষা
    পরিচালনা করলেন, এই ভাবে।
  • 0:46 - 0:48
    এবং তিনি এক অবিশ্বাস্য উদঘাটন করলেন।
  • 0:49 - 0:52
    এই রশ্মি গুলো ঋণাত্মক আধান
    কণা দিয়ে গঠিত ছিলো
  • 0:53 - 0:57
    হাইড্রোজেন পরমাণু হতে
    প্রায় ২০০০ গুন হালকা,
  • 0:57 - 0:58
    তাদের জানা মতে ক্ষুদ্রতম জিনিস।
  • 0:59 - 1:03
    অতএব থম্পসন প্রথম পরমাণু
    হতে ক্ষুদ্র কণা আবিষ্কার করলেন,
  • 1:03 - 1:05
    যেটাকে আমরা এখন ইলেক্ট্রন বলি।
  • 1:06 - 1:09
    এখন, সেই সময়, এট মনে হয়েছিলো
    সম্পূর্ণ অবাস্তবধর্মী আবিষ্কার।
  • 1:09 - 1:13
    বলতে চাইছিলাম, থম্পসন ভাবেননি
    ইলেকট্রনের কোন কার্যকারিতা আছে কিনা।
  • 1:14 - 1:18
    ক্যামব্রিজে তাঁর ল্যাবে,
    তিনি শুভকামনা করতে পছন্দ করতেনঃ
  • 1:18 - 1:19
    "ইলেকট্রনের জন্যে।
  • 1:19 - 1:21
    আশা করি এটা কখনো কারো কাজে আসবেনা"।
  • 1:21 - 1:24
    (হাসি)
  • 1:24 - 1:28
    তিনি নিছক কৌতূহলের বশে
    দৃঢ় গবেষণার পক্ষে ছিলেন,
  • 1:28 - 1:31
    গভীরে পৌঁছে পৃথিবীকে
    বোঝার জন্যে।

  • 1:32 - 1:36
    এবং তিনি যেটা পেয়েছিলেন সেটি
    বিজ্ঞানে একটি বিপ্লব সৃষ্টি করেছিলো।
  • 1:36 - 1:41
    কিন্তু এটি প্রযুক্তিতে একটি দ্বিতীয়
    অপ্রত্যাশিত বিপ্লবের সৃষ্টি করেছিলো।
  • 1:42 - 1:46
    আজকে, আমি কৌতূহল দ্বারা পরিচালিত
    গবেষণার সমর্থনে কথা বলে চাই,
  • 1:46 - 1:47
    কারণ এটি ছাড়া,
  • 1:47 - 1:50
    কোন প্রযুক্তি যা নিয়ে
    আমি আজকে কথা বলতে চাই
  • 1:50 - 1:52
    তা সম্ভব হতোনা।
  • 1:52 - 1:57
    এখন, থম্পসন এখানে যেটি পেয়েছিলেন
    সেটি আসলে আমাদের বাস্তবতার দৃষ্টিভঙ্গিকে পরিবর্তন করেছিলো।
  • 1:57 - 2:00
    মানে হলো, আমি ভাবছি আমি মঞ্চে দাঁড়িয়ে আছি,
  • 2:00 - 2:02
    এবং আপনারা ভাবছেন আপনারা চেয়ারে বসে আছেন।
  • 2:02 - 2:04
    কিন্তু এটি শুধু আপনাদের শরীরের ইলেকট্রনগুলো
  • 2:04 - 2:07
    চেয়ারে থাকা ইলেকট্রনগুলোকে
    ধাক্কা দিচ্ছে,
  • 2:07 - 2:09
    অভিকর্ষজ বলের বিরুদ্ধে।
  • 2:09 - 2:12
    আপনি এমনকি চেয়ার স্পর্শ করেননি।
  • 2:12 - 2:16
    আপনি শুধু এটির উপর হালকা ভেসে আছেন।
  • 2:17 - 2:21
    কিন্তু নানা ভাবে, আমাদের আধুনিক সমাজ
    এই আবিষ্কারের উপর গঠিত হয়েছিলো।
  • 2:21 - 2:24
    আমার মতে, এই টিউবগুলো
    হচ্ছে ইলেক্ট্রনিক্সের সূচনা।
  • 2:24 - 2:25
    এবং এরপর অনেক বছর,
  • 2:25 - 2:29
    আমাদের অনেকের কাছে এগুলো একটি ছিলো
    যদি মনে করতে পারেন, আপনাদের লিভিং রুমে,
  • 2:29 - 2:31
    ক্যাথোড রশ্মি টিউব টেলিভিশন।
  • 2:32 - 2:35
    কিন্তু--আমার মতে, কতো দরিদ্র হতো
    আমাদের জীবন
  • 2:35 - 2:38
    যদি এই একমাত্র টেলিভিশন হতো
    একমাত্র আবিষ্কার এইখান থেকে?
  • 2:38 - 2:40
    (হাসি)
  • 2:40 - 2:43
    সৌভাগ্যক্রমে, এই টিউব ছিলো শুধু শুরু,
  • 2:43 - 2:46
    কারণ অন্যকিছু ঘটতো
    যখন ইলেক্ট্রন এইখানে
  • 2:46 - 2:48
    টিউবের ভিতরে ধাতুর টুকরোকে আঘাত করতো।
  • 2:48 - 2:49
    আসুন আপনাদের দেখাই।
  • 2:53 - 2:54
    এটিকে আবার ঢুকিয়ে দিলাম।
  • 2:55 - 2:58
    এখন যখন ইলেকট্রনগুলো কর্কশ
    শব্দ করে ধাতুর ভিতর থেমে যায়,
  • 2:58 - 3:00
    তাদের শক্তি আবার বের হয়ে যায়
  • 3:00 - 3:04
    উচ্চ-শক্তির আলোর আকারে
    যাকে আমরা এক্স-রে বলি।
  • 3:04 - 3:07
    (ভোঁ ভোঁ শব্দ)
  • 3:08 - 3:09
    (ভোঁ ভোঁ শব্দ)
  • 3:10 - 3:13
    এবং ইলেকট্রন আবিষ্কারের
    ১৫ বছরের মধ্যে,
  • 3:13 - 3:18
    এই এক্স-রে গুলো মানুষের শরীরের
    অভ্যন্তরিন ছবি তুলতে ব্যবহৃত হয়।
  • 3:18 - 3:22
    সার্জনদের দ্বারা সৈন্যদের
    জীবন বাঁচানোতে উপকার হয়েছিলো,
  • 3:22 - 3:25
    যারা তাঁদের শরীরের ভিতরে বুলেটের অথবা
    বোমার টুকরো খুঁজে পেয়েছিলো।
  • 3:26 - 3:29
    কিন্তু অন্য কোন উপায় ছিলোনা আমাদের
    পক্ষে এমন প্রযুক্তি নিয়ে আসা
  • 3:29 - 3:33
    বিজ্ঞানীদের বলে এরচেয়ে ভালো কোন
    অস্ত্রপোচারের নির্ণায়ক তৈরি করা।
  • 3:33 - 3:38
    কেবলমাত্র সম্পূর্ণ কৌতূহল দ্বারা পরিচালিত
    গবেষণা, যার কোন প্রয়োগ মাথায় নাই
  • 3:38 - 3:42
    আমাদের ইলেক্ট্রন এবং এক্স-রের
    আবিষ্কার দিতে পারে।
  • 3:43 - 3:48
    এখন, এই টিউব ও নতুন দ্বার খুলে দিয়েছে
    আমাদের বোঝার মহাবিশ্ব
  • 3:48 - 3:50
    এবং কণা পদারথবিজ্ঞানের ক্ষেত্র,
  • 3:50 - 3:55
    কারণ এটি ছিলো প্রথম খুবই
    সরল কণার বেগবর্ধক।
  • 3:56 - 4:00
    এখন, আমি এখন বেগবর্ধক পদার্থবিদ,
    তাই আমি কণা বেগবর্ধক নকশা করি,
  • 4:00 - 4:02
    এবং বোঝার চেষ্টা করি কিভাবে তরঙ্গ কাজ করে।
  • 4:03 - 4:05
    এবং আমার ক্ষেত্র কিছুটা ব্যাতিক্রম,
  • 4:05 - 4:09
    কারণ এটি পরিভ্রমণ করে
    কৌতূহল দ্বারা পরিচালিত গবেষণার
  • 4:09 - 4:12
    এবং বাস্তব বিশ্বের প্রয়োগের মধ্যে।
  • 4:13 - 4:15
    কিন্তু এটি এই দুই
    জিনিসের সমন্বয়
  • 4:15 - 4:18
    আমি যা করি এটি
    আমাকে খুবই উদ্দীপিত করে।
  • 4:19 - 4:20
    এখন, শেষ ১০০ বছর ধরে,
  • 4:20 - 4:23
    অনেক বেশি উদাহরণ রয়েছে
    আমার তালিকা করার।
  • 4:23 - 4:26
    কিন্তু অল্প কিছু শেয়ার করতে চাই
  • 4:26 - 4:31
    ১৯২৮ সালে, পল ডিরাক নামের একজন পদার্থবিদ
    তাঁর সমীকরণে অদ্ভুদ কিছু পেয়েছিলেন।
  • 4:32 - 4:36
    এবং তিনি ভেবেছিলেন, সম্পূর্ণ
    গণিতের দৃষ্টিকোণ থেকে,
  • 4:36 - 4:39
    এখানে নিশ্চয় দ্বিতীয়
    কোন বস্তু থাকবে,
  • 4:39 - 4:41
    সাধারণ বস্তুর বিপরীত,
  • 4:41 - 4:45
    যেটি আক্ষরিক অর্থে ধ্বংস করে
    দিবে সংস্পর্শে আসলেঃ
  • 4:45 - 4:47
    প্রতিবস্তু।
  • 4:48 - 4:50
    মানে, এটা শুনতে অবাস্তব লাগে।
  • 4:50 - 4:53
    কিন্তু ৪ বছরের মধ্যে, তাঁরা খুঁজে পেয়েছিলো
  • 4:53 - 4:55
    এবং এখন, আমরা এটি
    প্রত্যহ হাসপাতালে ব্যবহার করি,
  • 4:55 - 5:00
    রোগ নির্ণয় করতে পজিট্রন ইমিশন
    টমোগ্রাফি, অথবা পেট স্ক্যানে
  • 5:02 - 5:03
    অথবা এক্স-রে নিতে।
  • 5:04 - 5:06
    আপনারা যদি এই ইলেকট্রনগুলোকে
    উচ্চ শক্তিতে নিতে পারেন,
  • 5:06 - 5:09
    এই টিউবের চেয়ে
    ১০০০ গুণ উপরে,
  • 5:09 - 5:12
    যে এক্স-রে গুলো উৎপন্ন করবে এটি
  • 5:12 - 5:16
    মানুষের কোষ মেরে ফেলার মতো
    আয়নিত বিকিরণ দিতে পারবে।
  • 5:17 - 5:20
    এবং আপনি যদি এই এক্স-রে কে আকার
    এবং যেখানে পাঠাতে চান সেটি দেখিয়ে দেন
  • 5:20 - 5:23
    এটা আমাদের অবিশ্বাস্য কিছু করার অনুমতি দেইঃ
  • 5:23 - 5:26
    কোন ঔষুধ এবং অস্ত্রপোচার ছাড়া ক্যান্সার নিরাময়ে
  • 5:26 - 5:28
    যেটাকে আমরা রেডিওথেরাপি বলি।
  • 5:28 - 5:31
    অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডের মতো দেশে,
  • 5:31 - 5:35
    সব ক্যান্সার রোগীর অর্ধেক এই
    রেডিওথেরাপি দিয়ে চিকিৎসা করানো হয়।
  • 5:35 - 5:39
    এবং তাই, ইলেক্ট্রন বেগবর্ধকগুলো
    হলো আসলে মানসম্পন্ন যন্ত্র
  • 5:40 - 5:41
    সব হাসপাতালে।
  • 5:42 - 5:44
    অথবা, বাসার খুব কাছেঃ
  • 5:44 - 5:47
    যদি আপনারা স্মার্টফোন বা কম্পিউটার থাকে--
  • 5:47 - 5:51
    এবং এটি হলো টেড-এক্স, তাই আপনাদের
    দুটিই আছে এখন, তাই না?
  • 5:52 - 5:54
    এই যন্ত্র গুলোর ভিতরে
  • 5:55 - 5:59
    চিপ রয়েছে যা তৈরি করা হয়েছে
    সিলিকনে একটি আয়ন প্রতিস্থাপিত করে,
  • 5:59 - 6:01
    যে প্রক্রিয়াকে আয়ন প্রতিস্থাপন বলা হয়।
  • 6:02 - 6:05
    এবং এটি কণা বেগবর্ধক ব্যবহার করে।
  • 6:07 - 6:10
    যদিও, কৌতূহল দ্বারা পরিচালিত গবেষণা ছাড়া,
  • 6:10 - 6:14
    এইসব জিনিস বিদ্যমান থাকতোনা।
  • 6:16 - 6:21
    তাই, অনেক বছর ধরে, আমরা আসলেই
    শিখেছি পরমাণুর ভিতর অনুসন্ধান করা।
  • 6:22 - 6:26
    এবং এটি করা জন্যে, আমাদের কণা
    বেগবর্ধক উন্নীত করা শিখতে হয়েছিলো।
  • 6:26 - 6:29
    প্রথম যেটা আমরা উন্নীত করেছিলাম
    আসুন পরমাণুকে ভাগ করি।
  • 6:29 - 6:33
    এবং এরপর আমরা উচ্চ থেকে
    উচ্চতর শক্তি পাই;
  • 6:33 - 6:37
    আমরা গোলাকার বেগবর্ধক তৈরি করেছিলাম
    যা আমাদের নিউক্লিয়াস খনন করতে দিয়েছিলো
  • 6:37 - 6:41
    এবং এরপর নতুন উপাদান, ও তৈরি করা যায়।
  • 6:42 - 6:46
    এবং সেই মুহূর্ত থেকে, আমরা শুধু পরমাণুর
    ভিতরে অনুসন্ধান করছি না।
  • 6:47 - 6:49
    আমরা আসলে শিখেছি কিভাবে
    কণাকে নিয়ন্ত্রন করা যায়।
  • 6:49 - 6:52
    আমরা শিখেছি কিভাবে আমাদের
    বিশ্বের সাথে যোগাযোগ করা যায়
  • 6:52 - 6:57
    মানদণ্ডে এটি অনেক ক্ষুদ্র মানুষের
    চোখে দেখা এবং স্পর্শের জন্যে
  • 6:57 - 6:59
    অথবা শুধু অনুভব করা যে এটি আছে।
  • 7:00 - 7:04
    এবং এরপর আমরা আরো বড় এবং
    বড় বেগবর্ধক তৈরি করি,
  • 7:04 - 7:08
    কারণ আমরা মহাবিশ্বের
    প্রকৃতি নিয়ে কৌতূহলী।
  • 7:08 - 7:12
    আমরা যত গভীর থেকে গভীরে যাই,
    নতুন কণা ধরা দিতে শুরু করে।
  • 7:13 - 7:16
    অবশেষে, আমরা বিশাল গোলাকৃতি
    যন্ত্র পাই
  • 7:16 - 7:19
    যা দুইটি বিশাল তরঙ্গকে
    বিপরীত দিকে নিতে পারে,
  • 7:19 - 7:22
    তাদেরকে চুলের দৈর্ঘের চেয়ে
    ছোট করে ফেলতে পারে
  • 7:22 - 7:23
    এবং একসাথে ভর্তা করে দিতে পারে।
  • 7:23 - 7:25
    এবং এরপর, আইনস্টাইনের
  • 7:25 - 7:26
    E=mc2 ব্যবহার করতে গিয়ে
  • 7:26 - 7:30
    আপনি সব শক্তি নিতে পারেন
    এবং নতুন বস্তুতে রুপান্তর করতে পারেন,
  • 7:30 - 7:36
    নতুন কণাগুলো যেগুলো আমরা
    মহাবিশ্বের কাঠামো থেকে ছিড়ে নেই।
  • 7:37 - 7:41
    এইসময়ে, বিশ্বে ৩৫,০০০ এর মতো
    বেগবর্ধক রয়েছে,
  • 7:41 - 7:43
    টেলিভিশন ছাড়া।
  • 7:43 - 7:47
    এবং এইসব অবিশ্বাস্য যন্ত্রের
    প্রত্যেকটির ভিতরে,
  • 7:47 - 7:51
    কোটি কোটি ছোট
    কণা রয়েছে,
  • 7:51 - 7:54
    নর্তন রত এবং ঘূর্নিত অবস্থায় এমন
    সব ব্যবস্থায় যা অনেক জটিল
  • 7:54 - 7:57
    নক্ষত্রপুঞ্জের গঠনের চেয়ে।
  • 7:57 - 8:00
    বন্ধুরা, আমি জানিনা কিভাবে শুরু করবো
    ব্যাখ্যা করা কতো অবিশ্বাস্য এটি
  • 8:00 - 8:02
    যা আমরা করতে পারি।
  • 8:02 - 8:04
    (হাসি)
  • 8:04 - 8:07
    (হাততালি)
  • 8:12 - 8:16
    তাই আমি আপনাদের সময় এবং
    শক্তি বিনিয়োগ করতে উৎসাহ দিতে চাই
  • 8:16 - 8:19
    এমন সব মানুষের জন্যে
    যারা কৌতূহল দ্বারা পরিচালিত গবেষণা করে।
  • 8:20 - 8:23
    জোনাথন সুইফট একদা বলছিলেন,
  • 8:23 - 8:26
    "কল্পনাশক্তি এমন একটি শিল্প
    যা অদৃশ্যকে দেখতে পারে।"
  • 8:26 - 8:29
    এবং শত বছর আগে,
    জে. জে. থম্পসন এটি করেছিলেন,
  • 8:29 - 8:33
    যখন তিনি অতিপারমানবিক বিশ্বের
    পর্দা উন্মোচন করেছিলেন।
  • 8:34 - 8:38
    এবং এখন আমাদের কৌতূহল দ্বারা
    পরিচালিত গবেষণায় বিনিয়োগ করা প্রয়োজন,
  • 8:38 - 8:41
    কারণ আমাদের অনেক প্রতিকূলতা
    যা আমাদের মুখোমুখি হতে হয়।
  • 8:41 - 8:42
    এবং আমাদের দরকার ধৈর্য্য;
  • 8:42 - 8:46
    আমাদের প্রয়োজন বিজ্ঞানীদের সময়,
    জায়গা দেওয়া এবং তারমানে
  • 8:46 - 8:48
    তাঁদের যাত্রা চলমান রাখা,
  • 8:48 - 8:50
    কারণ ইতিহাস আমাদের বলে
  • 8:51 - 8:54
    যদি আমরা কৌতূহলী এবং
    খোলা মনের থাকতে পারি
  • 8:54 - 8:56
    গবেষণার ফলাফল নিয়ে,
  • 8:56 - 8:59
    আরো পৃথিবী বদলানোর মতো
    আবিষ্কার হতে থাকবে।
  • 8:59 - 9:01
    ধন্যবাদ সবাইকে।
  • 9:01 - 9:03
    (হাততালি)
Title:
কৌতূহল দ্বারা পরিচালিত গবেষণার ক্ষেত্রে
Speaker:
সুজি শিহি
Description:

দেখতে গুরুত্বহীন বৈজ্ঞানিক গবেষণা অতিসাধারণ আবিষ্কারের দিকে নিয়ে যেতে পারে, বলেছেন পদার্থবিদ সুজি শিহি। একটি আলাপ এবং কারিগরি ডেমোতে, তিনি দেখিয়েছেন আমাদের আধুনিক প্রযুক্তিগুলোর মধ্যে কতগুলো শত বছরের পুরোনো, কৌতূহল-দ্বারা চালিত পরীক্ষার সাথে যুক্ত - এবং পৃথিবীকে গভীরভাবে বুঝার জন্যে কেন আরো বেশি বিনিয়োগ করা প্রয়োজন।

more » « less
Video Language:
English
Team:
closed TED
Project:
TEDTalks
Duration:
09:19

Bengali subtitles

Revisions