আমার যখন আঠারো মাস বয়স তখন আমি গাড়িতে ছিলাম
১৮ মাস থেকে ৫ বছর বয়স পর্যন্ত আমি ওয়াইকাটো হাসপাতালে ছিলাম।
যখন আমি হাসপাতালে পুড়ে যাওয়ার চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলাম,
কিছুএকটা সেখানে ঘটেছিল এবং আমার মেরুদণ্ডে সংক্রমণ হয়েছিল
যার ফলে আমি বিকলাঙ্গ হয়ে গিয়েছিলাম।
প্রচণ্ড রাগ হত...
...অবসাদে ভুগতাম
আমি ওখানে থাকতে চাইতাম না।
লেতিসিয়া আমার সেবিকা ।
লেতিসিয়া : আমি সদ্য একটি নতুন সংস্থার হয়ে কাজ শুরু করেছিলাম এবং ওরা আমাকে বলেছিল
"আমরা একি মাওরি মেয়েকে জানি যার সাথে তোমায় দেখা করতে হবে,ও খুব খুব লাজুক.
আমাদের ধারণাতুমি ওর জন্য অসাধারণ হবে...আমার মনে হয়েছিল "বাঃ বেশ"।
অতএব আমরা অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে লেতিসিয়াকে মঞ্চে আহ্বান করছি,
মাইয়াকে উৎসর্গ করে ও যে গানটি লিখেছে সো পরিবেশন করার জন্য।
প্রিয় দর্শকেরা, লেতিসিয়া হেইলারকে শুনুন।
আমি আমার জীবনে অনেক দ্বিধা অতিক্রম করেছি..
আমি সর্বদা আমার নিজের শক্তি দিয়েছি
আমি কখনো ভাবিনি যে আমি এটুকুও অর্জন করতে পারব, এখন আমি এই মুহূর্তকে আলিঙ্গন করছি
আমি পারি, আমি এইসব মুহূর্ত পেরিয়েই আজকের আমিতে পৌঁছেছি
আমাকে দেখ এখন! আমি আমার আলোর পথে পা বাড়িয়ে দিয়েছি,এখান থেকে কোনো পিছুমোড়া নেই,কোনোমতেই নয়
তারাদের চেয়ে দেখ, আমার দিকে উজ্জ্বল হয়ে জ্বলছে, জীবনে এই প্রথমবার আমি সত্যিই বিশ্বাস করছি যে
আমি আমার সম্পূর্ণ বলে বলিয়ান ও আমার চলার পথে জয় আসবেই
আমি নিশ্চয়ই স্বীকার করব যে জীবনে চলার পথে আমি চড়াই উৎরাই দেখেছি
প্রত্যেক দিনের অভিজ্ঞতার থেকেই আমি শিখছি, আমি যা কিছু করেছি তার মধ্যে থেকেই সাহস খুঁজে পাচ্ছি
আমাকে দেখ এখন! আমি আমার আলোর পথে পা বাড়িয়ে দিয়েছি,এখান থেকে কোনো পিছুমোড়া নেই,কোনোমতেই নয়
তারাদের চেয়ে দেখ, আমার দিকে উজ্জ্বল হয়ে জ্বলছে, জীবনে এই প্রথমবার আমি সত্যিই বিশ্বাস করছি যে
লোকে আমাকে দেখে আর বিার করে,ওরা কেবল আমার চেহারার ক্ষতটাই দেখতে পায়, ওরা আমাকে জানে না, জানতে চায় না
এর কোনোকিছুই আমার কখনো ঠিক মনে হয়নি,কিন্তু আমাদের অসীম মনোবলের জোরে আমাদের জীবন পাল্টাচ্ছে
আমি যা কিছু করি, সবই আমাকে অভিভূত করে ...
আমাকে দেখ এখন! আমি আমার আলোর পথে পা বাড়িয়ে দিয়েছি,এখান থেকে কোনো পিছুমোড়া নেই,কোনোমতেই নয়
তারাদের চেয়ে দেখ, আমার দিকে উজ্জ্বল হয়ে জ্বলছে, জীবনে এই প্রথমবার আমি সত্যিই বিশ্বাস করছি যে
আমি আমার জীবনে অনেক দ্বিধা অতিক্রম করেছি..
মাইয়া তোমাকে ভালোবাসি।
(হাততালি ও অভিনন্দন)