সকল বাবা-মা তাদের সন্তানদের
জন্য সবচেয়ে ভালো জিনিসটি চায়,
কিন্তু আপনার সন্তানের
পড়াশোনার বাইরের কার্যক্রম
কি তাদের ওপর সেই প্রভাবটি
ফেলছে যা আপনি চান?
হয়তো সময় এসেছে আপনার সন্তানের
জন্য সঙ্গীতের ব্যাপারটি ভেবে দেখার।
ছোটবেলায় সঙ্গীতের শিক্ষার ফলে
বেশ অনেক ধরণের
উপকারিতা দেখা গেছে,
যা শিক্ষার্থীদের আরো মনোযোগী হতে,
গঠনমূলক চিন্তাভাবনায়
ও সৃজনশীল হতে সাহায্য করে।
যেসব বাচ্চারা সঙ্গীত শেখে তাদের প্রতিদিনের
শোনার ও মনে রাখার ক্ষমতা
অনেক প্রবল হয়ে থাকে।
পাশাপাশি, সঙ্গীতের ফলে মস্তিষ্কের
দুই দিক আরো ভালোভাবে কাজ করে
এবং বাচ্চাদের চ্যালেঞ্জ করে প্রতিনিয়ত
বিভিন্ন কাজে মনোযোগী হতে।
সঙ্গীত এবং অংক ওতপ্রোতভাবে জড়িত
তাল, ছন্দ এবং স্কেল বুঝতে পারলে
সবচেয়ে কম বয়সী সঙ্গীত তৈরি করে যারা
তারাও শিখবে কীভাবে ভাগ করতে হয়,
ভগ্নাংশ তৈরি করতে হয় এবং নকশা চিনতে হয়।
সঙ্গীতের ফলে বাচ্চাদের সমন্বয়
এবং চালনা দক্ষতা তৈরি হয়,
আত্মশৃঙ্খলা ও আত্মমর্যাদার পাশাপাশি।
যেসব শিক্ষার্থীরা সঙ্গীতের
অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে
তাদের ইংরেজি এবং অংকে ধারাবাহিকভাবে
বাকিদের তুলনায় ভালো ফল হয়।
গবেষণায় এমনও দেখা গেছে যে
যারা ছোটবেলায় সঙ্গীতের
শিক্ষা নিয়েছে তাদের বেশিরভাগেরই
৫০ বছর পরে তাদের আওয়াজের
কার্যকর স্নায়ুসংক্রান্ত
ব্যবস্থা পাওয়া গেছে।
আপনার সন্তানকে সঙ্গীতের ক্লাসে ভর্তি
করার সিদ্ধান্তটি খুব সহজেই নেয়া যায়।
বাবা-মায়েরা তাদের সন্তানদের
জ্ঞান ভিত্তিক ও মানসিক বিকাশের জন্য
তাদেরকে সঙ্গীতের উপহারটি দিন।
জীবনের সকল পর্যায়ে সঙ্গীতের
উপকারিতা নিয়ে জানতে
ভিজিট করুন nammfoundation.org.