-
প্রথম শিশুদের শিক্ষা কর্মশালায়
সবাইকে স্বাগতম।
-
আয়োজক কেশ ফাউন্ডেশন ও স্পেসশিপ ইনিস্টিটিউট
-
আমের নাম রিক ক্রেভেন। আমি
-
উপস্থাপক কাভিন দ্রিভিনের সাথে।
-
কাভিন শিশু কর্মশালাটি সংগঠিত করেছে।
-
তিনি এখন অনুষ্ঠানের সূচনা
করবেন।
-
পরে আমরা জনাব কেশের কথা শুনব
-
উনি মহাবিশ্বের কার্যকলাপ
সম্পর্কে বলবেন
-
যাতে ছোটরা বড়টা সবাই বঝে।
তারপর উনি
-
প্রশ্নের জবাব দেবেন।
আপনি শুরু করুন।
-
ধন্যবাদ রিক। আবারও আমার নাম
কেভিন দাভানি।
-
আমার যখন ছ্য় সাত বছর বয়স। মনে পড়ে
-
আমি অনেক সৃষ্টিশীল প্রশ্ন করতাম
বাবাকে
-
কিন্তু উত্তরগুলো আমার মনের মত হতো না।
-
এই কর্মশালার মুল উদ্দেশ্য যা চিন্তা
-
যা বুঝতে চেষ্টা করে তার উত্তর তাদের মনে হয়
-
যখন ইস্কুলে জিববিজ্ঞান, পদারথবিজ্ঞান,
রসায়ন শেখে
-
মনে হয় জনাব কেশ ছোট সময় নিজেকে আমার
-
মত প্রস্ন করতো যেমন মহাবিশ্ব
ও গ্যালাক্সি সম্মন্ধে
-
গ্রহ , তারা সম্বন্ধে, আমাদের সৃষ্টি ,আমাদের
পৃথিবী সম্পর্কে
-
তাই বলে আমরা ইস্কুলে যা শিখেছি তা
পুরোটাই ভুল না
-
যখন থেকে আমি জানাব কেসকে
অনুসরন করছি।
-
তার বই পড়েছি কয়েক বছর ধরে
-
আমি যোগসূত্রগুলো ভালভাবে বুঝতে
শুরু করাছি।
-
আমি জনাব কেশকে অনুষ্ঠান শুরু
করতে
-
শ্রোতাদের নিজের পরিচয় দিতা অনুরধ করছি।
ধন্যবাদ।
-
অসংখ্য ধন্নবাদ কেভিন।
-
আামাদের সব ছোটদের স্বাগতম
বিশেষত আমাকে ।
-
আমি একজন বয়স্ক মানুষ ।
-
কিন্তু মনের থেকে আমি নবিন ও শিশু।
-
আমার ছেলে সামনে বসে আছে।
-
5.যখন আমার তার মত আট বছর বয়স ছিল
-
6.তখন আমি এক্সরে ও বিকিরনর সাথে
পরিচিত হই।
-
7.আমি খুব ছোট বয়সে চাঁদে মানুষ
যেতে দেখেছি
-
8.সেই রাতে মেঝেতে শুয়ে চাঁদে মানুষ
নামতে দেখেছি।
-
স্পষ্ট মনে আছে সেটা ছিল জুলাই,
গরমের সময়।
-
সেদিন প্রথম বুঝলাম আমাকে আরও
বেশি জানতে হবে।
-
জানতে হবে চুম্বকক্ষেত্র, বিশ্ব, গালাক্সি
কখনও থামে না।
-
ছোটদের বেশি জানা উচিত যে যেটা
তাদের বুঝানো হয়েছে
-
সেই কারনে মানুষ এখানে আসে নাই।
-
14.আমরা এসেছি সবাইমিলে জাতি হিশাবে .
হাজার বছর
-
ধরে যে জ্ঞ্যান বাবা
থেকে ছেলে ও নাতির
-
কাছে এনে দিচ্ছে। এখন কম্পিউটারের জন্য।
-
কজটা আরও দ্রুত ও ভালভাবে
হচ্ছে এখন।
-
তোমরা অনেকেই চুম্বুক চেন, খেলা কর।
-
চুম্বক ও চুম্বক্ষেত্র সব সৃষ্টির
মেরুদণ্ড।
-
চুম্বকক্ষেত্র ছাড়া দুনিয়াতে
কিছুই থাকে না।
-
জগতের সব চুম্বকক্ষেত্র
বাসার ফ্রিজের
-
চুম্বকের মত না।বাসার ফ্রিজেও
চুম্বক আছে।
-
তাই আগেই তোমার চুম্বক আছে, চেন
-
খেলছ। এগুলি ছোট ছোট চুম্বক।
-
ফ্রিজের দরজার সাথে লেগে আছে।
-
এদের মাঝে সৃষ্টির রহস্য লুকিয়ে আছে।
-
প্রতিটা ছোট খণ্ডকে দেখ এরা এমন দেখতে।
-
এগুলি ছোট ছোট বৃত্ত।
-
কিন্ত মহাবিশ্বে বৃত্ত মেঝেতে
থাকে না।
-
এরা দাড়িয়ে থাকে। চুম্বকক্ষেত্রর
বৃত্ত সোজা
-
দাঁড়ালে অদ্ভুত লাগে। এরা বলের মতো, ঘোরে।
-
এটাকেই আমাদের ভাষায় বলে প্লাজমা।
-
এই যে বল এটা হল প্লাজমা।
-
এবং সকল সৃষ্টি এই ছোট চুম্বক
দিয়েই তৈরি।
-
এরা ঘোরে, খুব জোরে। এই চুম্বক থেকেই
-
চুম্ব্কক্ষেত্র তৈরি, দেখ এই তারের মতো
-
এই তারগুলো আমরা চুম্বকক্ষেত্র বলি।
-
এগুলি থেকে বের হয়েছে ছোট
বলের উপরিভাগ থেকে।
-
-
তুমি যদি এই চুম্বককে দেখ ছোট মাছটাকে1.
-
এখানে লাখ লাখ এরকম ক্ষেত্র বের হয়েছে।
-
মিলিত হলে পরস্পর আটকে ধরে,
চুম্বক বলি আমরা তাকে।
-
সহজভাবে আমরা চাই এই সাধারণ
জিনিসগুলো তোমাদের বুঝতে।
-
কিন্তু প্রকৃতির চুম্বক যেমন আমাদের
শরীরের কোষ
-
তেমন এরা চ্যাপ্টা নয়,এরা সবসময়
গোল বলের মত হয়।
-
এই ধারনা আমরা পূর্বে যা ভাবতাম বা
মনে করতাম তার থেকে
-
একেবারেই আলাদা। কম করে
একশ বছর আগে।
-
চুম্বক ও চুম্বক্ষেত্র বাদ দিয়ে এখন
শেখান শুরু করব
-
একদম প্রথম থেকে প্লাজমা সম্মন্ধে।
-
চুম্বক কথা বলা ঠিক না
কারন এরা চ্যাপটা।
-
তারপর বলা এগুলো ঘোরে বলের মত।
-
এই জিনিসটা একদম চুম্বকের মত আকার।
-
চুম্বকক্ষেত্র হল প্লাজমা। এটা
থেকে একদিকে
-
ক্ষেত্র যেভাবে বের হয়।অন্যদিকে সেভাবে
ক্ষেত্র ঢোকে
-
আসলে যা একদিকে ঢুকছে তা অন্যদিকে বেরোচ্ছে।
-
এইভাবে ভিতরে আরও কিছু চুম্বক্ষেত্র মিলছে।
-
যেটা অন্য প্রান্তে বেরিয়ে যাচ্ছে। গুহার
মত
-
যেটা গুহার একপ্রান্ত দিয়ে ঢোকে
অন্য প্রান্তে বেরিয়ে যায়।
-
এটাই আমরা বলি চুম্বক্ষেত্র। যে তার
দেখছ
-
তারটা কোথাও যাবে, কারো সাথে মিলিত
হবে
-
যার সাথে মিলিত হবে তা সাধারণত
অন্য প্লাজমা।
-
তাহলে তুমি কি পেলে? পেলে দুইটা
প্লাজমা।
-
একটির থেকে চুম্বকক্ষেত্র অন্যটির দিকে
যাবে।
-
তখন তুমি প্লাজমা দুটি পুরাপুরি দেখলে
-
তাদের ভিতর এমন তারজালি দেখতে
পাবে।
-
ফ্রিজের গায়ে ছোট ছোট মাছ বা অন্য
চুম্বক দেখলে জানবে
-
এদের অসংখ্য চুম্বকক্ষেত্র
পরস্পরের দিকে
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
রশ্মি জখানে বের হচ্ছে এককভাবে
এরা ছোট বল।
-
কিন্তু বাস্তবে পার্থক্য আছে।
-
চুম্বকক্ষেত্র বল থেকে বেরুলে দেখা যায়।
এটা ডিমের মত।
-
আমরা জানি দিমের ভিতর নরম ও মোলায়েম।
-
চুম্বক ক্ষেত্রের বা প্লজমার ভিতরটাও তাই।
-
খোলস হলে তখন প্লাজমাকে আমরা দেখতে পারি।
-
আর খোলস না হলে
-
এটা খুব খুব নরম আকৃতির
-
প্লাজমা খুব নরম পদার্থ।
সেটাকে নরম প্লাজমা বলি
-
তাই ডিমটা যদি ভাঙ্গি
-
এটা ছড়িয়ে যাবে মাঝেতে, টেবিলে।
-
সাবধানে খোসা ছাড়ালে যেমন
এটা ছাড়ানো হয়েছে
-
তখন বলের মত লাফাবে।
-
ঠিক এমনটা এই ডিমের মধ্যে আছে।
-
তাই পার্থক্য হোল যাকে আমরা বলি পদার্থ
জেতা আমরা অনুবভুব করি।
-
সাবধানে খোসা ছাড়ালে এটা
বলের মত লাফাবে।
-
।খশা ছাড়ালে প্লজমা।
-
তাই এত সুন্দর। তোমার এরকম লাফানো বল আছে
-
তোমার এরকম লাফানো বল আছে.
যারা প্লাজমা।
-
চুম্বকক্ষেত্র দিয়ে পরস্পরের সাথে যুক্ত।
এখন তোমার যা আছে তা প্লাজমা
-
প্লাজমা।এরা ছোট বল যা
উপরে নীচে ওঠা নামা করে।,
-
, তরঙ্গ এভাবে কাঁপে
-
এখন তোমরা দেখ প্লাজমা কি অদ্ভুদ সুন্দর।
-
লক্ষ লখ প্লাজমা দিয়ে একটা
ছোট পিন সৃষ্টি হয় ।
-
কটি কটি প্লাজমা দিয়ে তমার
ছোট্ট হৃৎপিণ্ড তৈরি
-
যখন তারা পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে।
-
তোমার শক্ত হৃৎপিণ্ড না। এরকম
-
ডিমের মত।যেটা তুমি শুনছো
-
এটা একটা বল।
লাফান বল।
-
এই বল সব জায়গায় লাফায়।
-
আমি যদি ভাঙ্গি।তুমি দেখ
ভিতরে ডিমের সাদা আর কুসুম।
-
এটা বাসায়ও করে দেখতে পার।
-
তুমি প্লাজমা আর পদার্থের মধ্যে
পার্থক্য পাবে।
-
পদার্থ হয় শক্ত।
-
প্লাজমা হল লাফালাফি করে।
-
তুমি নিজে বাসায় যেটা করতে পার
-
প্লাজমা ও পদারথের পার্থক্য দেখতে পার।
-
একটা ডিম নেও।
-
, সিরকায় ডুবিয়ে রাখো তিন দিন ধরে।
-
তুমি আস এবং যাদু দেখ।
-
দিমের কোন খোসা নাই।
খালি প্লজমা আছে।
-
এখন ডিম ভাঙলে দখাবে ভিতরের
দুটাই অংশ এক হয়ে গেছে।
-
প্রথম দিন যখন তুমি খোসা ছাড়ালে
-
যখন সিরকা দিয়ে খসা সরালে
-
তখন কুসুমসহ ভিতরের সব কিছুই দেখবে।
-
তুমি যদি দেখ যেমন একটা মুরগি ডিমের
উপর বসে আছে কিছুদিন ধরে।
-
আর তখন খসা ছাড়ালে তুমি দেখবে
ভিতরে ছোট মুরগি বসে আছে।
-
তাই মানে তুমি যদি এর ভেতর দেখ
যেমন ধর বলের ভিতরে।
-
ভিতরে ছোট কুকুর দেখবে।
-
ছোট কুকুর হল প্লজমার ভেতরে।
-
আমি তোমাদের দেখাতে চেষ্টা করছি।
তোমরা যদি দেখতে পার।
-
তাই এগুলি প্লাজমা
তুমি দেখ এটা বল এটা লাফাচ্ছে।
-
তাই এটা যেটা হল প্লাজমা
-
প্লাজমা হল বহু চৌম্বকক্ষেত্র
এরা ঘুরছে বার বার।
-
তৈরি করছে যা আমরা বলি প্লাজমা।
-
এবং তারপর বেরিয়ে যাচ্ছে
এরা থাকতে পারে না।।
-
যখন তারা বের হয় তখন বেরিয়ে অন্যদের সাথে
মিলিত হয়।
-
এটা ঠিক যেমন যখন তুমি
ঘর থেকে বের হয়।
-
বাইরে তোমার বন্ধুদের সাথে খেলো।
দুজন বা আর বেশি বন্ধু।
-
কিন্ত ছোট পারেক বা খেলনা বানানোর
জন্য এমনকি চুম্বক বানানোর জন্য,
-
দোরকের লাখ লাখ এরকম ছোট বল
জোড়া লাগানো।
-
এখন এক পদক্ষেপে তুমি দেখে ফেললে
কেমন করে গোটা মহাবিশ্ব কাজ করে।
-
যদি এটা হয় ছোট প্লাজমা,
-
আমরা তাকে বলব এক অণু বা এক প্রোটন।
-
কিন্ত যখন এটা বড় প্লাজমা হয়
আমরা তাকে পৃথিবী বলি।
-
এবং যখন এটা আরও বড় প্লাজমা হয়
তারা হয়ে যায় সৌরজগৎ
-
এবং আরও আরও বড় প্লাজমা হলে
আমরা তাকে বলি বিশ্বজগত।
-
তাই খুব সহজভাবে যদি
তুমি এই প্লাজমাকে কাজে লাগাতে পার,
-
প্লাজমা এই লাইন ধরে
একটার থেকে আরেকটায় যায়।
-
আমরা আদের গতি জড় করতে পারি
-
এটা যেন শয়ে শয়ে রাস্তা দিয়ে দউরাচ্ছ।
-
তাহলে তুমি তোমার স্বপ্ন পূরণ করতে
বা জা খুশি তায় পূরণ করতে পার।
-
এখানে প্লাজমার চলাচল আমরা দেখাতে
শুরু করেছি।
-
যখন আমরা এর শক্তি জড় করছি
কারণ তারা দৌড়াচ্ছে, ক্লান্ত হয়ে পড়েছে।
-
আমরা তাকে বলি আলো।
-
তুমি টর্চ জ্বালাও।
-
এই টর্চ তুমি যা দেখ এটার বাতি।
-
প্রকৃতপক্ষে তারা শয়ে শয়ে জড়
হওয়া জমাকৃত প্লাজমা।
-
এবং তখন তারা ব্যটারি চার্জ করে।
-
এভাবে পদার্থবিদ্যা হয়ে ওঠে মজার বিষয়।
-
পদার্থবিদ্যা খুব সোজা তুমি যদি
এটা সত্যিকারভাবে বুঝতে পার।
-
আমি নিশ্চিত তুমি একসময় দেখবে
তোমার শিক্ষকরা তোমার কাছে শিখবে।
-
এবং সহজ পথে
-
প্লাজমা অবশ্যই এবং সবসময়
সংযোগ করে একে অপরকে।
-
যেমন বলেছিলাম তুমি যদি বন্ধুকে পাও,
একসাথে যাও ও খেল।
-
আমি যদি এই চুম্বকগুলি দেখাই।
এরা গোলোকের মত
-
এরা দেখ পররস্পরের দিকে যাচ্ছে।
-
।আমি ক্যামেরা দিয়ে দেখাতে চেষ্টা করছি
যাতে দেখতে পার।
-
আমি যদি একটা সরজদিতবে অন্যটা সরে যায়।
তুমি যদি দেখতে পার।
-
এটা সরে এটা সরে এটাও সরে।
-
কারন যখনি এক চুম্বক থেকে আসে
-
তা অবশ্যই অন্যটায় যায়।
-
তাই যা এই চুম্বক থেকে বারিয়ে আসবে
তা অবশ্যই ফিরে যাবে অন্য প্রান্তে।
-
তাই সব চুম্বক থেকে যা আসবে
তা নিজেদের দিকে ফিরাতে পারবে না।
-
তাই অন্য চুম্বকের দিকে যাবে
এবং তাই ঘটে।
-
নিজেদের মধ্যে দূরত্ব বজায় রাখে।
তুমি যদি দেখ এরা কখনও কাছে আসে না।
-
তারা অবশ্যই দুরত্ত রাখবে।
-
তাই এটাই সৃষ্টির সূত্র।
-
প্লাজমারা মহাবিশ্বে কাছে এসে পাশাপাশি
থাকতে পারে না।
-
ভিতরে ফাঁকা থকবেই। ফাঁকার জন্যই
তারা বাধাহীন চলাফেরা করতে পারে।
-
এটা যেন তুমি ও তোমার বন্ধু
একই বেঞ্চিতে একই ইস্কুলে
-
একই ক্লাশে বসে আছ।
মধ্যে ফাঁক থাকে।
-
যাতে বের হওয়া, ঢোকার বা নড়ার
জন্য তমাদের দুজনের মধ্যে ফাঁক থাকে। ,
-
প্লাজমাও ঠিকএকই রকম হয়।
-
তাই তোমরা খালা শুরু করতে পার।
-
এদের যোগ করতে পার। যোগ কর
অল্প কয়েকটাকে বা আরও কিছু।
-
একই সময় ওদের দিয়ে
তুমি নানা কাজ করতে পার।
-
যদি আরও চুম্বক আন এবং
আরও চুম্বক একত্র কর
-
তাহলে আরেক খেলা খেলতে পার।
-
এগুলি ভিন্ন আকার ও ধরনের চুম্বক।
-
তুমি যদি এদের দেখ
-
তুমি খুব সহজেই বুঝবে কিভাবে
চুম্বক কাজ করে।
-
তাদের পরস্পরের স্পর্শ
করার দরকার নাই।
-
পরস্পরের ক্ষেত্র স্পর্শ করলেই হয়
এবং তখন তাদেরকেই বলে প্লাজমা।
-
দেখ দুটা একই রকম চুম্বককে
তুমি দেখ আমি টেবিলে রাখলাম।
-
তুমি কি অন্য চুম্বকটা দেখতে পেলে?
-
এরা শব্দ করছে। কারন তারা যুক্ত হচ্ছে
পপ্রস্পরের ক্ষেত্র মিলিত হচ্ছে।
-
কিন্তু চুম্বকের দরকের নাই
-
বা প্লাজমার পরস্পর পাশাপাশি থাকার
বা সংস্পর্শে আসার দরকের নাই।
-
সেজন্য আমি যদি এযটা সরাই অন্যটা সরবে।
-
আমি যদি অন্যটা সরাই এটা শরবে।
-
কি হল?
-
দেখ এটার ক্ষেত্র
-
এই প্লাজমাকে ঘুরে
অবশ্যই এখানে ঢুকবে।
-
এবং ক্ষেত্র এইটার থেকে, এটার থেকে
এসে অবশ্যই অন্যটার সাথে মিলিত হবে।
-
কিন্তু ঠিক একদম এটাই ঘতে।
-
তুমি দেখ দূর থেকে
তুমি চুম্বক নিয়ে খেলছ।
-
ঠিকভাবে বলতে গেলে
এটাই হল প্লজমা।
-
এটা চ্যাপ্টা না, এটা বল।
-
তুমি যদি এই বল টেনে বাড়াও
খুব বেশি, এরকম লম্বা
-
, তখন আমরা তাকে আলো বলি।
-
তুমি টর্চে আলো দেখেছ।
-
আলো যা তোমাকে সুযোগ
দেয় চুম্বক দেখার।
-
এটা একই বল যা টেনে বাড়ানো হয়েছে।
-
যদি তমার মুখে চুইন গাম থাকে
এবং চিবাও ও সেটা দিয়ে একটা বল বানিয়ে ফেল,
-
এবং তারপর বের করে ফেল
এবং টেনে বাড়াও যতটা তুমি পার।
-
তোমার মুখের মধ্যে যখন গোল হয়,
এটা হয় বল, এটা হয় প্লাজমা।
-
এবং যখন এটা বাড়াও
এটা একই জিনিস থাকে, শুধু খুব লম্বা।
-
".এবং সজন্যে আমরা বলি ”আলো”
-
এবং এভাবে সবকিছু
এই মহাবিশ্বে হয়।
-
তুমি যদি টেনে বাড় তুমি আলো হয়ে যাবে।
-
তুমি গোলাকার থাক
তুমি বল হয়ে যাবে, একটা প্লাজমা।
-
তাই খুব সহজ উপায়ে
-
প্লাজমা বানানো যায়।
-
তোমার দরকার অনেক অনেক
ক্ষেত্র একসাথে আসার
-
এবং তারা ঘোরে এবং তারা ঘোরে
এবং তারা ঘোরে
-
তারপর তারা প্লাজমায় পরিনত হয়।
-
তাই তোমার যদি চিন্তায় আসে
-
আমি নিশ্চিত তুমি এটা দেখেছ তোমার সময়ে
তোমার ক্লাসে, বা তোমার বাসায়।
-
তুমি তোমার চুম্বক দিয়ে
সাধারণত এভাবে খেল।
-
খুব চ্যাপ্টা, খুব, খুব, খুব চ্যাপ্টা।
-
তাই তুমি দেখ এদের, এটা একটা চুম্বক।
-
কিন্তু মহাবিশ্বে আমরা
এমন কিছু কখন দেখি না।
-
সেজন্যে আমরা মহাবিশ্বে
সবকিছু দেখি আরকম।
-
এবং আমরা তাকে বলি কারন ক্ষেত্র
ঘূর্ণায়মান, তারা পরস্পর ধাওয়া করে।
-
তাই, এখন থেকে, তুমি বুঝলে
-
তুমি যদি দেখেছ এটা যে
আয়তক্ষেত্র তারা তোমার জিবনে ,
-
তুমি যখন আকাশের দিকে তাকাও? না।
-
কিন্তু তুমি দেখ সব তারাই গোল।
-
প্লাজমার আকার কারন
জদিও সূর্য অনেক, অনেক বড় প্লাজমা।
-
আমাদের এই শিক্ষা শুরু করার কারন,
-
তোমাদের প্রথম থেকে শেখান।
-
এই সত্যিটা সম্পর্কে কিভাবে
মহাবিশ্বে জীবন হয়।
-
এরা চ্যাপ্টা না
-
সবকিছু মহাবিশ্বে।
-
এমনকি তোমার পেরেকের ক্ষুদ্রতম প্রমানু,
গোলাকার আক্রিতির।
-
রক্ত যা তুমি তোমার শরীরে বহন করছ
-
লাখ ও কোটি গোলাকার আকৃতি দিয়ে
তা তৈরি হয়েছে।
-
ও কি করে পরস্পরের সাথে প্রতিক্রিয়া হয়,
যা থেকে তুমি তোমার রং পাও।
-
তোমার যদি সাদা শার্ট থাকে
-
শার্টের প্লাজমায় অন্য আলো শোষিত
হয় না।
-
যদি এটা সবুজ হয়, তাহলে
কিছু আলো শোষিত হয়।
-
তাহলে ভারসাম্য সবুজ হয়।
-
কিন্তু আলো খুব সাধারন।
-
আলো খুব সাধারনভাবে তৈরি হয়।
-
যদি তুমি দুটি বল,
বা প্লজমা একসাথে ঘষ,
-
প্লাজম্র ক্ষেত্র আছে যারা
বারিয়ে যায়,
-
এবং তাদের ক্ষেত্র আছে
যারা ভিতরে ঢোকে,
-
তুমি তাদের একসাথে ঘষলে তারা
পরস্পরের পাশাপাশি আঁটসাঁট হয়ে যায়।
-
যেটা ভেতরে যাচ্ছে তার সাথে
যেটা বাইরে যাচ্ছে সংঘর্ষ ,
-
এবং যেটা বাইরে বারিয়ে যাচ্ছে।
-
সংঘর্ষ হয় অন্যটার যা ঢুকছে
অন্য আরেকটার থেকে।
-
এটা ঠিক যেমন তুমি তোমার হাত দিয়ে কর।
-
তুমি যখন তোমার হাত ঘষ ,
তাপ তৈরি হয়।
-
এবং গরম হয়ে যায়।
-
কিন্তু, তুমি দেখতে পাও না,
যদি না খুব অন্ধকার থাকে।
-
তুমি দেখবে তোমার হাত
আলো ও তৈরি করবে।
-
সেজন্যে মহাবিশ্বে এসব বপ্যারই ঘটে।
-
যেখানে চুম্বকক্ষেত্র পরস্পর
ঘষা খায়।
-
যারা প্লাজমা থেকে বের
হয়ে যায়,
-
আর যারা প্লাজমার ভেতরে ঢকে,
আক্তা থেকে এবং অন্যটা থেকে,
-
তুমি দেখবে ছোট , ছোট প্লাজমা
বেরিয়ে আসছে।
-
এটা অল্প একটু চামড়া কুঁচকানোর মত যখন
তুমি তোমার চামড়া ঘষ চামড়ার উপর দাগ পড়ে।
-
এবং সেই ছোট আলোগুলি লম্বাটে হয়
-
এবং তখন সেটাই আলো হিসাবে আমরা দেখি।
-
-
-
-
-
-
-
কোন প্রশ্ন কি আছে,
বাচ্চাদের কাছ থেকে?
-
আমার ছেলে মাথা ঝাঁকাচ্ছে এবং বলছে
"না,না,আমার কাছ থেকে না"।
-
রুবেন (RU) এখন না, ধন্যবাদ।
-
আমরা এখন আমাদের হাত ঘসছি,
-
সুধু...
-
ব্যাখ্যাটা কি ভাল ছিল, ওকে জিজ্ঞেস কর?
-
(RU) হ্যাঁ
-
সে বলল "হ্যাঁ", তোমার খবর কি?
-
লরা রাউচার" প্লাজমার ব্যাপারে,
আমরা ভাল বুঝি নাই......
-
সত্যিকারভাবে প্লাজমার সংজ্ঞা।
-
আমরা কিভাবে পারব..."
-
বাচ্চারা; প্লাজমা আসলে কি জিনিষ?
-
(MK) প্লাজমা হল চুম্বক্ষেত্রের বল
-
যেটা কেন্দ্রে কার্বন...।
-
আচ্ছা, আমি তমাকে কিছু বলব,
কারণ আমার ছেলে জানা,
-
বোধহয় বাচ্চারা ব্যখা করতে পারবে।
-
এদিকে আস, তোমাকে বলতে হবে...
-
...(পেছনে আলোচনা)...
-
(RU) শুভ সন্ধ্যা, আমার নাম রুবেন।
-
...(পেছনে আলোচনা)...
-
(RU) আমি জানি যে প্লাজমা
শক্তির ক্ষেত্র দিয়ে তৈরি।
-
এবং ছোট চুম্বকীয় পদাথ এর ভেতরে
-
(MK) আমরা কি বুঝতে পারি না তমার বাচ্চার
কাছ থেকে প্লাজমা থাকার মানে কি?
-
সে যা জানে ...।সেটা যোগ করা? হ্যাঁ!
লরা(LR)ঃ হ্যাঁ, সে তোমাকে বলতে পারে।
-
(LR) হ্যাঁ।
-
ঁ।(MK) এরা সবাই পৃথিবীর সন্তান।
-
কোন বাধা, কোন সীমানা,
কোন রং, কোন জাতি নাই।
-
তারা আমাদের শেখাতে পারে, এবং
আমাদের থেকে অনেক সহজে।
-
দেখা যাক সে কি বোঝে।
-
সে এখন আমাদের বোঝাবে সে কি
বুঝল প্লাজমা সম্পর্কে।
-
আমরা অপেক্ষা করছি।
-
(LR) অ আমার বাচ্চার জন্য?
-
(MK) হ্যাঁ।
-
(LR) আচ্ছা, আমের অনুবাদ করতে...।
(MK) সে করুক....
-
এটা ওদের অনুষ্ঠান, আমাদের না।
-
(LR) হ্যাঁ! তাই, সে বলল, এটার এটা...
-
(MK) তাকে হেডফোনটা দিন,
কথা বলতে দিন।
-
(LR) হ্যাঁ, কিন্তু সে ভাল ইংরাজি বলতে
পারে না।
-
তাই আমই সবকিছু অনুবাদ করব।
(MK) অসুবিধা হবে না, এটাই ভাল।
-
আপনি করতে দিন, তার কথা সবাই শুনুক।
-
কোন ভাষায় সে কথা বলে?
-
(LR) সে খালি জার্মান ভাষায় কথা বলে।
-
ওই মুহূর্তে সে খুব মুগ্ধ
হয়েছিল ব্যাপারে... চুম্বকের ব্যাপারে।
-
ত্তাই,আমাদের ফ্রিজের চুম্বকগুলি
নিয়ে সে এখন খেলায় ব্যাস্ত।
-
এবং... সেই কারণে, আমার মনে হয়,
সে প্লাজমার অংশটা বাদ দিয়েছে।
-
সেজন্য সে শুধু চুম্বক্কখেত্র
আবিষ্কারের চেষ্টা করছে।
-
এবং দেখার চেষ্টা করছে কিভাবে
তারা পরস্পর প্রতিক্রিয়া করে।
-
তাই, হ্যাঁ, সে শুধু খেলায় ব্যাস্ত এবং...
-
বের করতে চেষ্টা করছে কিভাবে
এসব চুম্বক্ষেত্র কাজ করে।
-
(MK) অ! আমার মনে হয়, আমাদের
বাচ্চাদের শিক্ষার জন্য,
-
আমরা সতর্কভাবে দূরে থাকব চুম্বক
ও চুম্বকীয় চ্যাপ্টা চুম্বক থেকে, এরকম।
-
কারণ, আমরা বুঝতে পারছি,
-
তারপর তুমি তাদের আবার শিক্ষা দেবে
চুম্বক বোঝার জন্য,
-
বা জীবন,
-
মহাবিশ্বের গঠন হল একটা বলের কিছু ক্ষেত্র
যেখানে তারা পরস্পরকে ধাওয়া করে।
-
যাকে আমরা বলি প্লাজমা।
-
আতা কেন্দ্র থেকে শুরু,কেন্দ্র,
কুসুম, ঠিক একটা ডিমের নকল।
-
কেন্দ্রও, কুসুম হল যেখানে সব
ক্ষেত্র বিকিরিত হয়।
-
এবং তখনও, যাকিছু বিকিরিত হয়,
-
আমরা বলব সময় থেকে,
-
জায়গা থেকে, কুসুম থেকে, যতক্ষণ না
এটা সাদা বা ডিমের খোসায় পোঁছায়।
-
আমরা একে বলব স্থানান্তর বিন্দু।
-
এবং, আমরা বলব একে, ট্রান্সমিশন,
..."স্থানান্তর ক্ষেত্র"।
-
এবং তখন, যখন উপরিভাগে
এটা আসে আমাদের দিকে, আমরা দেখি,
-
আমরা বলি একে পদাথ, বা
অন্য কিছু আমরা বলি এটা যা।
-
যেমন এখানে, এটা ডিমের...
ডিমের খোসা।
-
একটা প্লাজমা হল একটা নকল।
ডিম থেকে আলাদা কিছু না।
-
কিন্তু এটার একটা উৎস থাকতে হবে।
তমের মুক্ত কিছু থাকতে পারে না।
-
তাই, সেই উৎস, তুমি যদি ডিমের দিকে তাকাও
-
কুসুম, এবং এর স্ব ক্ষেত্র
বিকিরিত হয় বাইরের দিকে।
-
এবং সময় থেকে এবং জায়গা থেকে।
-
কুসুমের উপরের দিকে,
যেখানে সাদাটা শুরু হয়...
-
যেখানে আমরা এটা দেখি,
চামড়া হিসাবে এবং ডিমের খোসা হিসাবে।
-
আমরা একে বলব "মধ্যিপথ", তাই আমরা বলব
ডিমের সাদা অংশটা হল মধ্যিপথ।
-
যাত্রার সময় মধ্যিপথে সময় দরকার
ডিমের কুসুম থেকে চামড়া হওয়ার জন্যও।
-
তাই, এভাবেই আমরা প্লাজমাকে বুঝব।
-
একটা উৎস,
-
সাদাটা, এটা হল মধ্যিপথের সময়,
ঢেউয়ের থেকে, যেখানে সে উতসকে ত্যাগ করে।
-
এই বিন্দুতে আমরা দেখি,
আমরা বুঝতে পারি, ডিমের মত।
-
প্লাজমার এর একটা সোজা উধারন, যেটা সত্যি
প্লাজমা, সত্যি প্লাজমা বলে অনুভূত হয়,
-
সেটা আমাদের সৌরজগত।
-
সূর্যটা হল উৎস।
যেখানে সবগুলো ক্ষেত্র বেরিয়ে আসছে।
-
এবং তারপর, উধারন হিসাবে, আমাদের
এখানে আট মিনিটের বেশি লাগছে।
-
সূর্যের উপরিভাগ থেকে
-
উপরিভাগ পর্যন্ত, পৃথিবীর সবচেয়ে স্তর
পর্যন্ত এই ক্ষেত্রকে অতিক্রম করতে হয়।
-
তাই আমরা বলি ক্ষেত্রর স্থানান্তর
সূর্যর উপরিভাগ থেকে
-
বায়ুমণ্ডলের উপরের স্তর পর্যন্ত এর
মধ্যিপথে, যেটা পারাপারের মধ্যে আছে।
-
এবং, তারপর,
-
একটি বিন্দুতে
-
যখন এটা পৃথিবীর চুম্বক্ষেত্র ও
মাধ্যাকর্ষণ ক্ষেত্রের বিপরিতে ঘষা খায়,
-
তখন আলো হিসাবে প্রকাস পায়
বা পরিবর্তিত হয়ে পদার্থে পরিণত হয়।
-
আমরা বলি একে "পদার্থ-অবস্থা।
কারন এখন এটার অস্তিত্ব বুঝতে পারি।
-
এবং এটা সবচেয়ে সহজ উপায় প্লাজমা
সম্পর্কে বাচ্চাদের বুঝানোর জন্য।
-
কারন, মহাবিশ্বের কোথাও না এবং
একটা সবচেয়ে বড় সমস্যা শিক্ষা দেওয়া
-
প্লাজমা প্রযুক্তির ব্যাপার নিয়ে এবং
মহাবিশ্বে এর জীবনের অস্তিত্ব হল,
-
আমরা বচ্ছাদের শিক্ষা দিতে চেষ্টা করি
চুম্বকের চ্যাপ্টা আকার দিয়ে
-
এরকম,
বা চুম্বকরা এরকম।
-
হ্যাঁ, তারা এরকম কারন আমরা ধাক্কা
দিয়ে এই বলগুলি একত্র করছি।
-
এরকম। তুমি একে কি বলবে,
ডিম বা যাকে আমরা প্লাজমা বলি,
-
এবং তারপর খুব কঠিন বচ্চাদের শেখানো।
-
যা তুমি দেখছ এগুলির একত্রিত অবস্থা।
আমরা সবগুলিকে চাপছি একসাথে।
-
কিন্তু, তুমি যদি শিখাও প্লাজমা
শুরু থেকে বল হিসাবে,
-
এবং মহাবিশ্বের সব ক্ষেত্র বের হয়
একটা বিরাট বল থেকে।
-
মহাবিশ্বের কেন্দ্র থেকে, এবং
তারপর ভাগ হয়ে যায় আর ছোটতে।
-
এবং তারপর তারা গ্যালাকসি তৈরি করে,
-
এবং তারপর এর ছোটগুলি
সৌরজগত তৈরি করে।
-
এবং, আরও ছোটগুলি সূর্য তৈরি করে।
-
এবং ছোটটা পৃথিবী তৈরি করে।
-
তখন এটা, যখন এই ক্ষেত্রগুলি
ছোট হতে হতে চুম্বক্ষেত্রের
-
ছোট বলগুলি আমাদের শরীরের
বিভিন্ন অংশে পরিণত হয়।
-
এবং বাচ্চাদের শিখান চ্যাপ্টা চুম্বক
সম্পর্কে এবং বদলানর চেষ্টা করা
-
সুবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা
আছে আমাদের বর্তমান বিজ্ঞান জগতে।
-
সেই কারণে প্রথম পাঠ থেকেই আমরা
চেষ্টা করছি প্লাজমা সম্পর্কে ব্যাখা দিতে।
-
একটা প্লাজমা আসেহল চুম্বক্ষেত্রএর
একটা মস্ত বল,
-
একটা উৎসের সাথে।
-
সময় যেটা তাকে উৎসের
থেকে নিয়ে আসে
-
এটা এসে আমাদের কাছে পদার্থ
হিসাবে প্রকাশ পায়,
-
এবং এটা যখন খোসার উপরে থাকে,
-
সামগ্রিকরণভাবে কেন্দ্রে অন্য সব
ক্ষেত্রের সাথে, আমরা বলি একটা প্লাজমা।
-
এবং, তুমি বদলাতে পার,
তুমি এর সাথে খেলতে পার।
-
তুমি একে বুঝতে পার,
খুব সহজভাবে।
-
কারণ, এমনকি যখন এটা প্লাজমা
এটা নরম, শক্ত না।
-
প্লাজমার শক্ত অবস্থা,
যেমন আমরা দেখতে পাই এখানে,,
-
এটা হল গিয়ে ডিম, খোসা ছাড়া,
যেটা লাফাতে চায়।
-
এবং শক্ত হওয়া, এটা একই ডিম।
আরেকটা একই মুরগি থেকে,
-
কারণ আমরা আমাদের
মুরগি বাসায় রাখি।
-
আমরা চিনি আমাদের সব ডিম
কোথা থেকে তারা আসছে।
-
তাই, এটা যদি শক্ত হয়ে যায় যখন
এটা ভিতরে থাকে।
-
অন্যদের তুলনায় এটা যখন নরম
অবস্থায় থাকে, নরম হয় ও লাফাতে পারে।
-
কিন্তু, যখন আমরা এটা অনুভব করতে
পারি যে আমরা এটা ধরতে পারি,
-
তখন এটা হল খোসাসহ ডিম,
কিন্তু ভেতরে এটা একই রকম।
-
তাই, একটা উৎস,
-
যাত্রার সময়!
-
যতক্ষণ না...
-
যখন সে...আম্রা অনুভব করতে পারি,
-
এটা, অন্যদিক থেকে, বচ্চাদের জন্য
সবচেয়ে সোজা পথ হল, খুব সাধারন।
-
তমের ইস্কুল আছে,
-
উৎসটা হল, জায়গা, তোমার বাসা,
এটাই হল কেন্দ্র,
-
তারপর এটা তোমাকে নিয়ে,
-
তুমি হাঁট বা গাড়িতে ওঠ এবং
পাঁচ মিনিট,, দশ মিনিটে
-
ইস্কুলে পোঁছাও।
-
এটাই হল মধ্যিপথের সময়,
যখন তুমি পারাপারে থাক,
-
এবং তারপর, যখন তুমি ইস্কুলে যাও ।
সেটা ইস্কুল, যেখানে তুমি আস।
-
যেখানে সবাই আছে , বন্ধুরা আছে এবং,
এবং এটা একই সুত্র।
-
তাই, সব সৃষ্টির মূল হল প্লাজমা
এবং চুম্বক্ষেত্র না।
-
চুম্বক্ষেত্র প্লাজমা থেকে বের হয়
এবং অন্য প্লাজমার সাথে সংযোগ ঘটায়।
-
্তাই পরিষ্কার হওয়া উচিৎ,বাচ্চাদের
যাতে খুব সহজে বুঝতে পারে।
-
যেমন আমি বলি, প্লাজমা পেঁচানো,
অনেকটা এরকম।
-
তোমার আছে... ঢেউ, চুম্বক্ষেত্র,
-
এবং তখন, এটা হল ক্ষেত্রের কেন্দ্র,
-
যদি আমি এটা দেখারে পারি
পেছনে সাদা রং দিয়ে।
-
এটা হল ক্ষেত্রের কেন্দ্র,
-
তুমি দেখতে পার।
-
এবং, তারপর, ক্ষেত্র যখন খুলবে,
-
তখন এটার কোথাও প্রকাশ হয়, এটা শেষ হয়।
-
এই শেষ হল যখন পদার্থে পরিণত
হয়, দেখা যায়।
-
সেজন্যে, এভাবেলে, প্রকৃতপক্ষে,
এটা প্লাজমার ভিতরের চেহারা।
-
কোটি ,কোটি ক্ষেত্র কেন্দ্র
থেকে শুরু হয়।
-
কেন্দ্রটা অনেকটা এরকম দেখতে,
যেমন তুমি দেখছ।
-
এবং, এইসব ক্ষেত্র যখন খুলে যায়,
-
একটা বিন্দু, সেই বিন্দু যেখানে আমরা
তাদের উপস্থিতি বুঝতে পারি।
-
কেন্দ্রটা হল বাড়ি।
-
ঘুরে বেড়াই, জাত্রা করাটা হল সময়
যখন হেঁটে বা গাড়িতে ইস্কুলে যাই।
-
এবং একটা বন্দুতে , শেষ হয়,
সেই বিন্দু যেখানে এটা পদার্থে পরিণত হয়,
-
সেটা, সেটাই হল ইস্কুল।
-
তাই, কিন্তু এখানে ক্ষেত্র যাত্রা
করে সবদিকে,
-
এবং তারা একসাথে জোড়া লেগে থেকে না,
তারা মুক্ত এবং তারা নড়ে।
-
এবং যদি তারা পরস্পরকে আকর্ষণ করে,
-
পরের অনুষষ্ঠানে আমরা বলব,
মারধাকর্ষণ পরিণত হয়,
-
এবং তারা পরস্পর বিকর্ষণ করে, আমরা বলি
চুম্বক্ষেত্র বা বায়ুমণ্ডল,
-
যেটা পরের সেশনের জন্য।
-
এখন কি পরিষ্কার বুঝা গেছে,
না অন্য পথ খুঁজে বের করব?
-
(LR) হ্যাঁ, পরিষ্কার হয়েছে।
-
(MK) এটা এখন পরিষ্কার।
-
অসংখ্য ধন্যবাদ, এটা কি...
-
(LR)তাই, আমার ছেলে টেনে (একটা...
(MK) এখন সেখেনের...হাঁ?
-
(LR) (সে বুঝেছে অল্প কিছু।
আসলে প্লাজমা কি
-
...ধারনা এটা আসলে কি...
-
অ...অ
-
(MK) এবং?
-
(LR)...এটা, অবশ্যই,
এমন কিছু যেটা তুমি...
-
বাচ্ছারা আসলে এটা ধরতে পারে না,
এটার সংস্পর্শে আসে।
-
সেজন্য...হাঁ,
এটা এমন যা দিয়ে খেলা যায়...ক্ষেত্র...
-
(MK) আপনি যদি তাদের রিং চুম্বক দিতে পারেন,
-
চ্যাপ্টা চুম্বক না।
-
এই যে আমরা এদের রিং চুম্বক বলি।
-
ঠিক আছে?
-
যেখানে কেন্দ্রে আবারও
যেখানে ক্ষেত্র আছে,
-
এবং আমি এটা নামিয়ে রাখব,তারপর
পাশটা ধরে এর সোজা খাঁড়া করে রাখব।
-
এখন, এটা কম, বেশি
প্লাজমার আকৃতি মত হয়েছে।
-
এবং, এখন তারা বুঝেছে চুম্বক কি,
-
আপনি যদি এটা ঘরাতে পারেন,আতা
ঘুরবে অনেকটা এভাবে।
-
তাই, আপনি খুব সহজে তাকে
বঝাতে পারেন প্লাজমাতা কি।
-
সমস্যা, সেজন্য আমি বলেছিলাম,
আমরা পুরা প্রক্রিয়া শুরু করি,
-
ক্ষেত্র দেখানো হচ্ছে না,
চুম্বকগুলো সব এরকম,
-
আগুলি চুম্বক, তুমি দেখতে পাচ্ছ।
তুমি এর সাথে খেলতে পার, এবং এটা নড়ে
-
বা লাফায় ও কাছে আসে।
-
কিন্তু, মহাবিশ্বে আমরা
চ্যাপ্টা চুম্বক দেখি না।
-
সবকিছুই হল একটা প্লাজমা।
-
আমি চিন্তা করছি বাবা মাদের কথা চেষ্টা
করছে যারা প্রথম থেকে বাচ্চাদের শেখাতে।
-
োঝানো এটা নতুনভাবে বঝানো...
-
...এই সৃষ্টিকে।
-
তাদের সত্যিটা বঝাতে হলে প্রথম
,থেকে বাস্তবতার সাথে পরিচয় করাতে হবে,
-
এমন কিছু না যাতে তারা
সাথে আর যোগ করবে।
-
এটা একটা..এটা একটা রিং চুম্বক।.
-
যদি তোমার এদের দরকার হয় আর তুমি না পাও,
আমরা পারি সবসময়য়, আমাদের লিংক পাঠাও।
-
আমরা বলছি এখানে তুমি এটা পেতে পার।
-
কারণ, যখন তুমি এই আকারে থাক
তুমি দেখতে পার।
-
আমের হাতের চুম্বকটা প্রায় ২০ সে।মি
দূরত্বে আছে,তুমি দেখতে পারছ।
-
আমি এটা নড়াচ্ছি এবং এটা নড়ছে।
-
তাই, এটা, এই আকারে নড়ে না,
যখন এটা চ্যাপ্টা, এটা খালি লাফায়।
-
কিন্তু, এটা যখন মুক্ত থাকে
-
যখন এটা গোলাকৃতি থাকে,
-
এটা ঘুরছে তুমি দেখ।
আমার হাতের চুম্বকটা একটুখানি নড়লাম।
-
তুমি দেখ, প্রায় দশ সেমি,
সাথ সেমি মত হবে।
-
সেজন্য, বাস্তবটা বাচ্চাদের শিক্ষা দেয়া ভাল
এবং গোলাকৃতি সম্পর্কে সত্যি ধারনাটা,
-
যেটা হল প্লাজমা।
-
এবং এটা চ্যাপ্টা চুম্বকে করা যায় না,
করা যায় না,
-
সেগুলি দিয়ে যাদের আমি বলি
খুম সম্ভবতও বৃত্তাকার চুম্বক, এরকম,
-
কারণ তখন
তারা বুঝবে না।
-
আপনার কাছে যদি রিং চুম্বক থাকে
এবং তাদের দেন কতগুলো রিং চুম্বক
-
এবং তাদের খেলতে দেন।
-
এবং যতক্ষণ না তারা বুঝবে যে,
-
এটা খুব সম্ভবতও,
এটা একদম একই আর মত।
-
ডিম এবং চুম্বক পাশাপাশি
একদম একই জিনিষ।
-
ডিমের মধ্যখানে কুসুম আছে,
এটা উৎস
-
রিংএর কেন্দ্রে চুম্বক্ষেত্রের কেন্দ্রে।
-
এবং যখন এটা যাত্রা
করে কেন্দ্র থেকে এখানে
-
সেই সময়টায় ক্ষেত্র বদলায় এবং
মধ্যিপথ অতিক্রম করে।
-
এবং যখন এটা পদার্থ-অবস্থা থাকে,
এটা রিং হিসাবে দেখা যায়।
-
তাই, এটা ডিমের মত একই পদ্ধতিতে হয়।
-
কেন্দ্রে তুমি কুসুম দেখতে পাও।
-
কুসুম ও ডিমের যেখানে তুমি ধর
তার মাঝে কিছু ফাঁক আছে।
-
এটা ক্ষণস্থায়ী, এবং যখন এটা
কঠিন তখন এটা থাকে পদারথ-অবস্থায়
-
কারণ, রিং অবস্থায় তুমি ব্যাখা
করতে পার না।
-
একটা চ্যাপ্টা চুম্বক এরকম,
তুমি ব্যাখা করতে পার না।
-
এবং, বাচ্চারা যদি এটা বোঝে
শুরু থেকে,
-
এটাই হল গভীর উপলব্ধি,
-
তখন তুমি খুজে পাবে শিক্ষা
ও উপলব্ধিকে।
-
প্রজন্মের জন্য যেটা হতে চলেছে
তাকে আমি বলব "মহাকাশ প্রজন্ম"।
-
তখন, তারা চিন্তা করবে, বাস করবে
সেভাবে যেভাবে মহাবিশ্ব কাজ করে।
-
এবং, যেমন আমরা দেখেছি বড়দের
-
যারা বড় হয়েছে এই ধারনা নিয়ে যে
চুম্বক চ্যাপ্টা হয়,
-
যেমন আমাদের বেশির ভাগ শিক্ষক,
ডাক্তার এবং বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েট।
-
এখন, আমাদের সমস্যা তাদের শিক্ষা
দেয়া;
-
"প্রকৃতপক্ষে, প্লাজমার আকার এরকম,
এর প্রকৃতি এরকম"
-
এবং, আমরা অনেক বাধা পাই
শিক্ষিত মানুষদের কাছ থেকে,
-
কারণ তারা এখন বিশ্বাস করে
এবং বাস করছে,
-
মিথ্যা তথ্য নিয়ে, যেটা তারা
সবসময় রক্ষা করতে চায়।
-
অন্যভাবে বললে, তারা জ্ঞানের
সততা নিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করে।
-
এবং, এটা একটা সমস্যা যে
আমরা দেখি অনেক,
-
অনেক প্লাজমা পদার্থবিদ,
এই মুহূর্তে উত্তম পদার্থবিদরা
-
এবং চুম্বক্ষেত্রের ব্যাপারে,
তাদের সমস্যা আছে গ্রহন করায়।
-
আসলে পুরা জিনিষটাই হল একটা
বলের মত, একটা গোলক,এটাই তাদের অস্তিত্ব।
-
এবং যারা এটা ধরতে পারে, বিশেষভাবে
কম বয়সে,
-
তখন তুমি দেখবে তাদের কাছে
শেখাটা খুব সহজ হয়ে যাচ্ছে ।
-
তখন এটা খুব যুক্তিসঙ্গত যে তারা পারে
শেখাতে নিজেদের শিক্ষককে খুব সহজভাবে।
-
একজন প্রফেসার আমকে বলেছিল একটা
বিশ্বববিদ্যালয়ে আমার বক্তৃতা দেবার সময়,
-
যখন সব ছাত্ররা উপস্থিত ছিল, সে বললঃ
-
"আমি আপনাকে মিথ্যা বলতে পারব না
-
আপনি সব কিছু শুনলেন আমার মত
আমি শুধু শিখলাম কিভাবে শুরু করব।"
-
সে পদার্থবিদ্যার প্রফেসার।
-
তাই, এই কারনে আমি চ্যাপ্টা চুম্বক
নিয়ে কথা বলি না বা,
-
চুম্বক্ষেত্র দেখাই না।
-
এবং আমরা প্রথম থেকে
প্লাজমা নিয়ে শুরু করছি।
-
এটাই হল সব সৃষ্টির নির্যাসের কেন্দ্রস্থল।
-
এখন প্রথম কয়েক মিনিট খুব শক্ত।
-
কারণ তারা এই আকারের
চুম্বকে অভ্যাস্থ।
-
তারপর তারা বুঝবে, তাদের আর যা
জানা দরকার টা হল এটা দাড় করান
-
এবং তারপর ঘোরান।
-
এখন, তুমি দেকবে আসল প্লাজমা,
-
কারণ একটা চুম্বকের ফ্রিজে
লেগে থাকার জন্য
-
ক্ষেত্রদের বেরিয়ে আস্তে হবে এবং
কিছু ক্ষেত্রকে ভেতরে ঢুকতে হবে,
-
এবং তখন, কিন্তু এটা গতিশীল।
-
তাই, সত্যিকারে, এই পদার্থের ক্ষেত্র
অনেকটা এরকম আকারের।
-
এবং, এটা অনেক উপায়ে হতে পারে।
-
আমি যদি কেন্দ্রটা উঠিয়ে ফেলি,
-
এটা লাভ সাইনের মত হল, এটা একটা হৃদয়,
কিন্তু কেন্দ্রটা রয়েছে মধ্যখানে।
-
তারপর তারা বিকিরন করে এবং এটা সাথে
শেষ হয়ে যায়, তুমি এটা দেখতে পার।
-
সেজন্য, কেশ ফাউনঢেশনের সাথে
শিক্ষার পুরা কাজটা,
-
শুরু হয়েছে গত সপ্তাহে, চলছে,
সাথ দিন ধরে,
-
আমরা বক্তৃতা দিয়ে চলেছি ও চেষ্টা করছি
সারা বিশ্বে মানুষকে শিক্ষা দিতে
-
প্লাজমা সম্পর্কে।
-
এবং তারা বুঝতে পারছে না,
-
কারণ শিক্ষাটা চ্যাপ্টা চুম্বকের
উপর ভিত্তি করে।
-
এখন, চেষ্টা করছি যাতে তারা মনে করে,
একটা চুম্বকের আকার হচ্ছে গোলাকার।
-
এটা আমাদের জন্য সাথ মাস ধরে একটা যুদ্ধ।
-
তাই,আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা
বাচ্চাদের শিক্ষা দেব প্রথম থেকে।
-
আগামীতে, যখন তারা চ্যাপ্টা চুম্বক
নিয়ে খেলা করতে চায়,
-
কোন সমস্যা নাই,
কারণ, আমরা, যেমন বলেছি,
-
আমরা কখনো দেখব না, আপনি এটাকে কি বলছেন,
-
একটা চ্যাপ্টা তারা, আমর, কারণা কখনো
চ্যাপ্টা গ্রহ দেখি নাই।
-
তাই, এই, কারণ মানুষ পদার্থ ব্যবহার করে
আসছে তার প্রোয়জন অনুযায়ী আকার দিয়ে
-
এবং এটা সবসময় হয়েছে আয়তক্ষেত্র
বা এটা হয়েছে অশ্ব খুরাকৃতি।
-
এটা হয়েছে মানুষকে বদলানোর
সময় অর্ধেক সমস্যা
-
মহাকাশ প্রযুক্তি থেকে
মহাকাশযান প্রযুক্তিতে আনার জন্য।
-
তাই, ভাল দিকটা হল যে এখন
আমরা তাদের দেখাতে পারি।
-
বোধ হয় পরের বার আমরা রিঅ্যাক্টর আনব
যা গোলাকার চুম্বক্ষেত্র তৈরি করবে।
-
এবং বেশির ভাগ বাবা মার চেয়ে
বাচ্চারা এটা দিয়ে উড়বে।
-
কারণ তাদের কাছে নয়ুন,
সজাসুজিভাবে বোঝার মত জ্ঞান,
-
কিন্তু সে যেন দেয়ালে উপরের
চুম্বক থেকে দূরে থাকে।
-
এবং কিনআর দরকার একটা গো্লাকৃতি চুম্বক,
একটা রিং চুম্বক,
-
এবং, তখন তারা বুঝবে যে উড়া যায়।
-
কারণ, তুমি দেখ, চ্যাপ্টা চুম্বক
দিয়ে তাদের শরীর সেভাবে পারবে না।
-
তাই, যদি তুমি দেখ, আমি যে রিং চুম্বক
বানিয়েছি,
-
তুমি বিভিন্ন খেলা খেলতে পার
কল্পনা চেয়ে বাস্তবতার সাথে,
-
কারণ, এটা যদি আমি এখানে রাখি,তুমি দেখ
-
এটা একটা চুম্বক, গোলাকৃতি,
এটা ঘোরানর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
-
আমি যদি এটা এখানে রাখি,
এটা হচ্ছে চ্যাপ্টা চুম্বকের
-
আসল চরিত্র।
-
এখনে, তুমি কোন পার্থক্য দেখবে না,
তাই এটা বাস্তবটা না।
-
এটা হল একই চুম্বক,
এটা হল একই দূরত্ব,
-
কারণ তখন বাচ্চা গোলমাল করে ফেলে।
-
আমি শুধু এটা সরায় ফেললাম এবং একটা
আসল চুম্বক, যেটা এটা কাছে,
-
তুমি দেখ কি ঘটে।
-
তুমি পরিবর্তনটা দেখছ।
-
সেজন্য, ক্ষেত্ররা একে অপরকে প্রভাবিত করে;
ঘূর্ণন, চাঁদ, ঘূর্ণনের গতি,
-
সেজন্য, চুম্বক সম্পর্কে শুরুতে বচ্চাদের
ভুল পথে চালনা পরিবর্তে
-
আমরা প্লাজমা সম্পর্কে কথা বলি।
-
কারণ একটা বচ্চাকে বোঝন
বড় কঠিন।
-
কিভাবে এটা এই পথে যাবে এবং
এটা এই পথে যায় না।
-
তুমি দেখ, এটা হয় না।
-
সেজন্য, এটা হল মিথ্যা পদারথবিদ্যা।
-
এখন, তুমি আবার পরিবর্তন করলে,
-
তুমি একটা চুম্বক রাখলে যেটা কিনা
আলোর মত। দেখ!
-
এটা নড়ে, এটা আচরণ করে, এটা সাড়া দেয়।
-
এই কারণে তারারা এবং
গ্রহরা সাড়া দেয়।
-
সেই কারণে আমরা শিক্ষা শুরু করেছি
প্লাজমার দৃষ্টিকোণ থেকে,
-
সেখান থেকে না যেখানে মানুষরা করে।
-
আমি সবসময় বলি;
-
"চ্যাপ্টা চুম্বকরা হল পদারথ-অবস্থা
এবং সেটাই হচ্ছে মানুষের অবস্থা"।
-
"মহাবিশ্বে, সবকিছু গতিশীল,
এবং গতিশীলতার ফলে, তুমি আচরণ দেখ,
-
খুব সোজা।
-
আগুলোকে বলে "কিচকিচ চুম্বক"।
-
তুমি এদের কিনতে পার জোড়া হিসাবে, কারণ
এগুলো তোমার আছে অন্য সবকিছুর মতই।
-
তারা নড়ে,
তুমি আদের প্রতিক্রিয়া দেখেছো।
-
তুমি আন্য কোন চুম্বক দিয়ে
এটা করতে পার না।
-
একটা প্লাজমা নড়ে।
-
তুমি যদি এদের আর আর জড়ো করতে পার।
-
এবং তখন, এটাই হল এর সৌন্দর্য,
সেজন্য তাদের বলা হয় কিচকিচ চুম্বক।
-
চুম্বক্ষেত্র কনো শব্দ করে না
-
কিন্তু যখন তারা প্রতিক্রিয়া ঘটায়।
-
তারা শব্দ করে, তারা তৈরি করে চুম্বকীয়
শব্দ অথবা পাজমার চুম্বকীয় শব্দ।
-
কিন্তু তারা আলো তৈরি করে, কিচকিচ শব্দ
করার সময় তুমি আলো দেখাতে পার।
-
তারা...তারা কিচকিচ ক্রে।
-
তাই, আতা হল একটা প্লাজমার আচরণ।
-
এবং সেটা হল মিথ্যা পদার্থবিদ্যা
যা আমরা গ্রহণ করেছি।
-
এবং পদার্থবিদ্যার বাস্তবতা এরকমই।
-
তাই, তুমি সবসময় একটা চুম্বক
নিয়ে খেলতে পার।
-
কিন্তু, তুমি যদি বুঝতে চাও
কিভাবে মহাবিশ্ব কাজ করে,
-
এবং, আমাদের প্রজন্ম,
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-
-