Return to Video

1st Kids Knowledge Seekers Workshop Oct 4 2014

  • 0:09 - 0:14
    প্রথম শিশুদের শিক্ষা কর্মশালায়
    সবাইকে স্বাগতম।
  • 0:14 - 0:18
    আয়োজক কেশ ফাউন্ডেশন ও স্পেসশিপ ইনিস্টিটিউট
  • 0:18 - 0:20
    আমের নাম রিক ক্রেভেন। আমি
  • 0:20 - 0:24
    উপস্থাপক কাভিন দ্রিভিনের সাথে।
  • 0:24 - 0:27
    কাভিন শিশু কর্মশালাটি সংগঠিত করেছে।
  • 0:27 - 0:30
    তিনি এখন অনুষ্ঠানের সূচনা
    করবেন।
  • 0:31 - 0:36
    পরে আমরা জনাব কেশের কথা শুনব
  • 0:36 - 0:40
    উনি মহাবিশ্বের কার্যকলাপ
    সম্পর্কে বলবেন
  • 0:41 - 0:45
    যাতে ছোটরা বড়টা সবাই বঝে।
    তারপর উনি
  • 0:46 - 0:48
    প্রশ্নের জবাব দেবেন।
    আপনি শুরু করুন।
  • 0:49 - 0:51
    ধন্যবাদ রিক। আবারও আমার নাম
    কেভিন দাভানি।
  • 0:51 - 0:54
    আমার যখন ছ্য় সাত বছর বয়স। মনে পড়ে
  • 0:54 - 0:58
    আমি অনেক সৃষ্টিশীল প্রশ্ন করতাম
    বাবাকে
  • 0:58 - 1:05
    কিন্তু উত্তরগুলো আমার মনের মত হতো না।
  • 1:05 - 1:06
    এই কর্মশালার মুল উদ্দেশ্য যা চিন্তা
  • 1:06 - 1:10
    যা বুঝতে চেষ্টা করে তার উত্তর তাদের মনে হয়
  • 1:10 - 1:19
    যখন ইস্কুলে জিববিজ্ঞান, পদারথবিজ্ঞান,
    রসায়ন শেখে
  • 1:19 - 1:21
    মনে হয় জনাব কেশ ছোট সময় নিজেকে আমার
  • 1:22 - 1:26
    মত প্রস্ন করতো যেমন মহাবিশ্ব
    ও গ্যালাক্সি সম্মন্ধে
  • 1:26 - 1:28
    গ্রহ , তারা সম্বন্ধে, আমাদের সৃষ্টি ,আমাদের
    পৃথিবী সম্পর্কে
  • 1:28 - 1:33
    তাই বলে আমরা ইস্কুলে যা শিখেছি তা
    পুরোটাই ভুল না
  • 1:33 - 1:36
    যখন থেকে আমি জানাব কেসকে
    অনুসরন করছি।
  • 1:36 - 1:40
    তার বই পড়েছি কয়েক বছর ধরে
  • 1:40 - 1:44
    আমি যোগসূত্রগুলো ভালভাবে বুঝতে
    শুরু করাছি।
  • 1:44 - 1:46
    আমি জনাব কেশকে অনুষ্ঠান শুরু
    করতে
  • 1:46 - 1:52
    শ্রোতাদের নিজের পরিচয় দিতা অনুরধ করছি।
    ধন্যবাদ।
  • 1:52 - 1:54
    অসংখ্য ধন্নবাদ কেভিন।
  • 1:54 - 1:58
    আামাদের সব ছোটদের স্বাগতম
    বিশেষত আমাকে ।
  • 1:58 - 2:03
    আমি একজন বয়স্ক মানুষ ।
  • 2:03 - 2:10
    কিন্তু মনের থেকে আমি নবিন ও শিশু।
  • 2:10 - 2:17
    আমার ছেলে সামনে বসে আছে।
  • 2:17 - 2:22
    5.যখন আমার তার মত আট বছর বয়স ছিল
  • 2:22 - 2:27
    6.তখন আমি এক্সরে ও বিকিরনর সাথে
    পরিচিত হই।
  • 2:27 - 2:28
    7.আমি খুব ছোট বয়সে চাঁদে মানুষ
    যেতে দেখেছি
  • 2:30 - 2:32
    8.সেই রাতে মেঝেতে শুয়ে চাঁদে মানুষ
    নামতে দেখেছি।
  • 2:32 - 2:37
    স্পষ্ট মনে আছে সেটা ছিল জুলাই,
    গরমের সময়।
  • 2:38 - 2:42
    সেদিন প্রথম বুঝলাম আমাকে আরও
    বেশি জানতে হবে।
  • 2:43 - 2:47
    জানতে হবে চুম্বকক্ষেত্র, বিশ্ব, গালাক্সি
    কখনও থামে না।
  • 2:47 - 2:50
    ছোটদের বেশি জানা উচিত যে যেটা
    তাদের বুঝানো হয়েছে
  • 2:51 - 2:54
    সেই কারনে মানুষ এখানে আসে নাই।
  • 2:54 - 2:57
    14.আমরা এসেছি সবাইমিলে জাতি হিশাবে .
    হাজার বছর
  • 2:57 - 2:59
    ধরে যে জ্ঞ্যান বাবা
    থেকে ছেলে ও নাতির
  • 2:59 - 3:01
    কাছে এনে দিচ্ছে। এখন কম্পিউটারের জন্য।
  • 3:01 - 3:03
    কজটা আরও দ্রুত ও ভালভাবে
    হচ্ছে এখন।
  • 3:03 - 3:06
    তোমরা অনেকেই চুম্বুক চেন, খেলা কর।
  • 3:06 - 3:11
    চুম্বক ও চুম্বক্ষেত্র সব সৃষ্টির
    মেরুদণ্ড।
  • 3:11 - 3:17
    চুম্বকক্ষেত্র ছাড়া দুনিয়াতে
    কিছুই থাকে না।
  • 3:17 - 3:20
    জগতের সব চুম্বকক্ষেত্র
    বাসার ফ্রিজের
  • 3:20 - 3:25
    চুম্বকের মত না।বাসার ফ্রিজেও
    চুম্বক আছে।
  • 3:27 - 3:29
    তাই আগেই তোমার চুম্বক আছে, চেন
  • 3:29 - 3:32
    খেলছ। এগুলি ছোট ছোট চুম্বক।
  • 3:32 - 3:39
    ফ্রিজের দরজার সাথে লেগে আছে।
  • 3:39 - 3:42
    এদের মাঝে সৃষ্টির রহস্য লুকিয়ে আছে।
  • 3:42 - 3:46
    প্রতিটা ছোট খণ্ডকে দেখ এরা এমন দেখতে।
  • 3:46 - 3:50
    এগুলি ছোট ছোট বৃত্ত।
  • 3:50 - 3:52
    কিন্ত মহাবিশ্বে বৃত্ত মেঝেতে
    থাকে না।
  • 3:52 - 3:55
    এরা দাড়িয়ে থাকে। চুম্বকক্ষেত্রর
    বৃত্ত সোজা
  • 3:55 - 3:58
    দাঁড়ালে অদ্ভুত লাগে। এরা বলের মতো, ঘোরে।
  • 3:59 - 4:03
    এটাকেই আমাদের ভাষায় বলে প্লাজমা।
  • 4:03 - 4:09
    এই যে বল এটা হল প্লাজমা।
  • 4:10 - 4:17
    এবং সকল সৃষ্টি এই ছোট চুম্বক
    দিয়েই তৈরি।
  • 4:17 - 4:21
    এরা ঘোরে, খুব জোরে। এই চুম্বক থেকেই
  • 4:22 - 4:26
    চুম্ব্কক্ষেত্র তৈরি, দেখ এই তারের মতো
  • 4:26 - 4:29
    এই তারগুলো আমরা চুম্বকক্ষেত্র বলি।
  • 4:30 - 4:33
    এগুলি থেকে বের হয়েছে ছোট
    বলের উপরিভাগ থেকে।
  • 4:33 - 4:39
  • 4:39 - 4:43
    তুমি যদি এই চুম্বককে দেখ ছোট মাছটাকে1.
  • 4:43 - 4:49
    এখানে লাখ লাখ এরকম ক্ষেত্র বের হয়েছে।
  • 4:49 - 4:56
    মিলিত হলে পরস্পর আটকে ধরে,
    চুম্বক বলি আমরা তাকে।
  • 4:56 - 5:00
    সহজভাবে আমরা চাই এই সাধারণ
    জিনিসগুলো তোমাদের বুঝতে।
  • 5:00 - 5:05
    কিন্তু প্রকৃতির চুম্বক যেমন আমাদের
    শরীরের কোষ
  • 5:05 - 5:08
    তেমন এরা চ্যাপ্টা নয়,এরা সবসময়
    গোল বলের মত হয়।
  • 5:09 - 5:12
    এই ধারনা আমরা পূর্বে যা ভাবতাম বা
    মনে করতাম তার থেকে
  • 5:13 - 5:16
    একেবারেই আলাদা। কম করে
    একশ বছর আগে।
  • 5:16 - 5:20
    চুম্বক ও চুম্বক্ষেত্র বাদ দিয়ে এখন
    শেখান শুরু করব
  • 5:21 - 5:25
    একদম প্রথম থেকে প্লাজমা সম্মন্ধে।
  • 5:25 - 5:27
    চুম্বক কথা বলা ঠিক না
    কারন এরা চ্যাপটা।
  • 5:27 - 5:29
    তারপর বলা এগুলো ঘোরে বলের মত।
  • 5:30 - 5:32
    এই জিনিসটা একদম চুম্বকের মত আকার।
  • 5:32 - 5:34
    চুম্বকক্ষেত্র হল প্লাজমা। এটা
    থেকে একদিকে
  • 5:34 - 5:40
    ক্ষেত্র যেভাবে বের হয়।অন্যদিকে সেভাবে
    ক্ষেত্র ঢোকে
  • 5:41 - 5:46
    আসলে যা একদিকে ঢুকছে তা অন্যদিকে বেরোচ্ছে।
  • 5:46 - 5:49
    এইভাবে ভিতরে আরও কিছু চুম্বক্ষেত্র মিলছে।
  • 5:49 - 5:53
    যেটা অন্য প্রান্তে বেরিয়ে যাচ্ছে। গুহার
    মত
  • 5:53 - 5:59
    যেটা গুহার একপ্রান্ত দিয়ে ঢোকে
    অন্য প্রান্তে বেরিয়ে যায়।
  • 5:59 - 6:03
    এটাই আমরা বলি চুম্বক্ষেত্র। যে তার
    দেখছ
  • 6:03 - 6:06
    তারটা কোথাও যাবে, কারো সাথে মিলিত
    হবে
  • 6:06 - 6:10
    যার সাথে মিলিত হবে তা সাধারণত
    অন্য প্লাজমা।
  • 6:10 - 6:14
    তাহলে তুমি কি পেলে? পেলে দুইটা
    প্লাজমা।
  • 6:14 - 6:18
    একটির থেকে চুম্বকক্ষেত্র অন্যটির দিকে
    যাবে।
  • 6:19 - 6:23
    তখন তুমি প্লাজমা দুটি পুরাপুরি দেখলে
  • 6:23 - 6:28
    তাদের ভিতর এমন তারজালি দেখতে
    পাবে।
  • 6:29 - 6:33
    ফ্রিজের গায়ে ছোট ছোট মাছ বা অন্য
    চুম্বক দেখলে জানবে
  • 6:33 - 6:35
    এদের অসংখ্য চুম্বকক্ষেত্র
    পরস্পরের দিকে
  • 6:35 - 6:37
  • 6:38 - 6:43
  • 6:44 - 6:47
  • 6:47 - 6:51
  • 6:51 - 6:55
  • 6:55 - 7:02
  • 7:02 - 7:04
  • 7:04 - 7:07
  • 7:07 - 7:12
  • 7:12 - 7:18
  • 7:18 - 7:21
  • 7:21 - 7:25
  • 7:25 - 7:31
  • 7:31 - 7:35
  • 7:35 - 7:39
  • 7:39 - 7:46
  • 7:46 - 7:49
  • 7:50 - 7:54
  • 7:54 - 7:55
  • 7:55 - 7:57
  • 7:57 - 8:01
  • 8:01 - 8:05
  • 8:05 - 8:08
  • 8:08 - 8:13
  • 8:13 - 8:19
  • 8:19 - 8:22
  • 8:23 - 8:26
  • 8:26 - 8:29
  • 8:29 - 8:31
  • 8:32 - 8:37
  • 8:37 - 8:43
  • 8:43 - 8:48
  • 8:48 - 8:52
  • 8:52 - 8:58
    রশ্মি জখানে বের হচ্ছে এককভাবে
    এরা ছোট বল।
  • 8:58 - 9:04
    কিন্তু বাস্তবে পার্থক্য আছে।
  • 9:06 - 9:11
    চুম্বকক্ষেত্র বল থেকে বেরুলে দেখা যায়।
    এটা ডিমের মত।
  • 9:11 - 9:16
    আমরা জানি দিমের ভিতর নরম ও মোলায়েম।
  • 9:16 - 9:20
    চুম্বক ক্ষেত্রের বা প্লজমার ভিতরটাও তাই।
  • 9:20 - 9:25
    খোলস হলে তখন প্লাজমাকে আমরা দেখতে পারি।
  • 9:25 - 9:28
    আর খোলস না হলে
  • 9:28 - 9:33
    এটা খুব খুব নরম আকৃতির
  • 9:33 - 9:38
    প্লাজমা খুব নরম পদার্থ।
    সেটাকে নরম প্লাজমা বলি
  • 9:38 - 9:41
    তাই ডিমটা যদি ভাঙ্গি
  • 9:41 - 9:44
    এটা ছড়িয়ে যাবে মাঝেতে, টেবিলে।
  • 9:44 - 9:51
    সাবধানে খোসা ছাড়ালে যেমন
    এটা ছাড়ানো হয়েছে
  • 9:51 - 9:52
    তখন বলের মত লাফাবে।
  • 9:52 - 9:55
    ঠিক এমনটা এই ডিমের মধ্যে আছে।
  • 9:55 - 10:01
    তাই পার্থক্য হোল যাকে আমরা বলি পদার্থ
    জেতা আমরা অনুবভুব করি।
  • 10:01 - 10:04
    সাবধানে খোসা ছাড়ালে এটা
    বলের মত লাফাবে।
  • 10:04 - 10:06
    ।খশা ছাড়ালে প্লজমা।
  • 10:06 - 10:09
    তাই এত সুন্দর। তোমার এরকম লাফানো বল আছে
  • 10:09 - 10:14
    তোমার এরকম লাফানো বল আছে.
    যারা প্লাজমা।


  • 10:14 - 10:18
    চুম্বকক্ষেত্র দিয়ে পরস্পরের সাথে যুক্ত।
    এখন তোমার যা আছে তা প্লাজমা
  • 10:19 - 10:23
    প্লাজমা।এরা ছোট বল যা
    উপরে নীচে ওঠা নামা করে।,
  • 10:23 - 10:25
    , তরঙ্গ এভাবে কাঁপে
  • 10:25 - 10:29
    এখন তোমরা দেখ প্লাজমা কি অদ্ভুদ সুন্দর।
  • 10:29 - 10:34
    লক্ষ লখ প্লাজমা দিয়ে একটা
    ছোট পিন সৃষ্টি হয় ।
  • 10:34 - 10:38
    কটি কটি প্লাজমা দিয়ে তমার
    ছোট্ট হৃৎপিণ্ড তৈরি
  • 10:38 - 10:40
    যখন তারা পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকে।
  • 10:40 - 10:43
    তোমার শক্ত হৃৎপিণ্ড না। এরকম
  • 10:43 - 10:46
    ডিমের মত।যেটা তুমি শুনছো
  • 10:46 - 10:50
    এটা একটা বল।
    লাফান বল।
  • 10:50 - 10:53
    এই বল সব জায়গায় লাফায়।
  • 10:53 - 10:59
    আমি যদি ভাঙ্গি।তুমি দেখ
    ভিতরে ডিমের সাদা আর কুসুম।
  • 11:00 - 11:01
    এটা বাসায়ও করে দেখতে পার।
  • 11:01 - 11:05
    তুমি প্লাজমা আর পদার্থের মধ্যে
    পার্থক্য পাবে।
  • 11:05 - 11:07
    পদার্থ হয় শক্ত।
  • 11:07 - 11:09
    প্লাজমা হল লাফালাফি করে।
  • 11:09 - 11:11
    তুমি নিজে বাসায় যেটা করতে পার
  • 11:11 - 11:14
    প্লাজমা ও পদারথের পার্থক্য দেখতে পার।
  • 11:14 - 11:16
    একটা ডিম নেও।
  • 11:17 - 11:21
    , সিরকায় ডুবিয়ে রাখো তিন দিন ধরে।
  • 11:21 - 11:23
    তুমি আস এবং যাদু দেখ।
  • 11:23 - 11:26
    দিমের কোন খোসা নাই।
    খালি প্লজমা আছে।
  • 11:26 - 11:32
    এখন ডিম ভাঙলে দখাবে ভিতরের
    দুটাই অংশ এক হয়ে গেছে।
  • 11:33 - 11:36
    প্রথম দিন যখন তুমি খোসা ছাড়ালে
  • 11:36 - 11:39
    যখন সিরকা দিয়ে খসা সরালে
  • 11:41 - 11:45
    তখন কুসুমসহ ভিতরের সব কিছুই দেখবে।
  • 11:45 - 11:52
    তুমি যদি দেখ যেমন একটা মুরগি ডিমের
    উপর বসে আছে কিছুদিন ধরে।
  • 11:52 - 11:57
    আর তখন খসা ছাড়ালে তুমি দেখবে
    ভিতরে ছোট মুরগি বসে আছে।
  • 11:58 - 12:04
    তাই মানে তুমি যদি এর ভেতর দেখ
    যেমন ধর বলের ভিতরে।
  • 12:04 - 12:07
    ভিতরে ছোট কুকুর দেখবে।
  • 12:08 - 12:11
    ছোট কুকুর হল প্লজমার ভেতরে।
  • 12:11 - 12:14
    আমি তোমাদের দেখাতে চেষ্টা করছি।
    তোমরা যদি দেখতে পার।
  • 12:15 - 12:19
    তাই এগুলি প্লাজমা
    তুমি দেখ এটা বল এটা লাফাচ্ছে।
  • 12:19 - 12:21
    তাই এটা যেটা হল প্লাজমা
  • 12:21 - 12:28
    প্লাজমা হল বহু চৌম্বকক্ষেত্র
    এরা ঘুরছে বার বার।
  • 12:28 - 12:30
    তৈরি করছে যা আমরা বলি প্লাজমা।
  • 12:30 - 12:34
    এবং তারপর বেরিয়ে যাচ্ছে
    এরা থাকতে পারে না।।
  • 12:34 - 12:37
    যখন তারা বের হয় তখন বেরিয়ে অন্যদের সাথে
    মিলিত হয়।
  • 12:37 - 12:39
    এটা ঠিক যেমন যখন তুমি
    ঘর থেকে বের হয়।
  • 12:39 - 12:42
    বাইরে তোমার বন্ধুদের সাথে খেলো।
    দুজন বা আর বেশি বন্ধু।
  • 12:42 - 12:49
    কিন্ত ছোট পারেক বা খেলনা বানানোর
    জন্য এমনকি চুম্বক বানানোর জন্য,
  • 12:49 - 12:53
    দোরকের লাখ লাখ এরকম ছোট বল
    জোড়া লাগানো।
  • 12:53 - 13:01
    এখন এক পদক্ষেপে তুমি দেখে ফেললে
    কেমন করে গোটা মহাবিশ্ব কাজ করে।
  • 13:02 - 13:04
    যদি এটা হয় ছোট প্লাজমা,
  • 13:05 - 13:09
    আমরা তাকে বলব এক অণু বা এক প্রোটন।
  • 13:09 - 13:14
    কিন্ত যখন এটা বড় প্লাজমা হয়
    আমরা তাকে পৃথিবী বলি।
  • 13:14 - 13:18
    এবং যখন এটা আরও বড় প্লাজমা হয়
    তারা হয়ে যায় সৌরজগৎ
  • 13:18 - 13:22
    এবং আরও আরও বড় প্লাজমা হলে
    আমরা তাকে বলি বিশ্বজগত।
  • 13:22 - 13:27
    তাই খুব সহজভাবে যদি
    তুমি এই প্লাজমাকে কাজে লাগাতে পার,
  • 13:27 - 13:32
    প্লাজমা এই লাইন ধরে
    একটার থেকে আরেকটায় যায়।
  • 13:33 - 13:35
    আমরা আদের গতি জড় করতে পারি
  • 13:35 - 13:39
    এটা যেন শয়ে শয়ে রাস্তা দিয়ে দউরাচ্ছ।
  • 13:39 - 13:45
    তাহলে তুমি তোমার স্বপ্ন পূরণ করতে
    বা জা খুশি তায় পূরণ করতে পার।
  • 13:45 - 13:50
    এখানে প্লাজমার চলাচল আমরা দেখাতে
    শুরু করেছি।
  • 13:50 - 13:54
    যখন আমরা এর শক্তি জড় করছি
    কারণ তারা দৌড়াচ্ছে, ক্লান্ত হয়ে পড়েছে।
  • 13:54 - 13:55
    আমরা তাকে বলি আলো।
  • 13:55 - 13:57
    তুমি টর্চ জ্বালাও।
  • 13:57 - 14:01
    এই টর্চ তুমি যা দেখ এটার বাতি।
  • 14:01 - 14:09
    প্রকৃতপক্ষে তারা শয়ে শয়ে জড়
    হওয়া জমাকৃত প্লাজমা।
  • 14:09 - 14:12
    এবং তখন তারা ব্যটারি চার্জ করে।
  • 14:12 - 14:15
    এভাবে পদার্থবিদ্যা হয়ে ওঠে মজার বিষয়।
  • 14:16 - 14:21
    পদার্থবিদ্যা খুব সোজা তুমি যদি
    এটা সত্যিকারভাবে বুঝতে পার।
  • 14:21 - 14:27
    আমি নিশ্চিত তুমি একসময় দেখবে
    তোমার শিক্ষকরা তোমার কাছে শিখবে।
  • 14:27 - 14:30
    এবং সহজ পথে
  • 14:30 - 14:35
    প্লাজমা অবশ্যই এবং সবসময়
    সংযোগ করে একে অপরকে।
  • 14:35 - 14:39
    যেমন বলেছিলাম তুমি যদি বন্ধুকে পাও,
    একসাথে যাও ও খেল।
  • 14:39 - 14:44
    আমি যদি এই চুম্বকগুলি দেখাই।
    এরা গোলোকের মত
  • 14:44 - 14:49
    এরা দেখ পররস্পরের দিকে যাচ্ছে।
  • 14:49 - 14:55
    ।আমি ক্যামেরা দিয়ে দেখাতে চেষ্টা করছি
    যাতে দেখতে পার।
  • 14:55 - 14:58
    আমি যদি একটা সরজদিতবে অন্যটা সরে যায়।
    তুমি যদি দেখতে পার।
  • 14:58 - 15:02
    এটা সরে এটা সরে এটাও সরে।
  • 15:02 - 15:06
    কারন যখনি এক চুম্বক থেকে আসে
  • 15:07 - 15:09
    তা অবশ্যই অন্যটায় যায়।
  • 15:09 - 15:16
    তাই যা এই চুম্বক থেকে বারিয়ে আসবে
    তা অবশ্যই ফিরে যাবে অন্য প্রান্তে।
  • 15:16 - 15:23
    তাই সব চুম্বক থেকে যা আসবে
    তা নিজেদের দিকে ফিরাতে পারবে না।
  • 15:23 - 15:27
    তাই অন্য চুম্বকের দিকে যাবে
    এবং তাই ঘটে।
  • 15:27 - 15:31
    নিজেদের মধ্যে দূরত্ব বজায় রাখে।
    তুমি যদি দেখ এরা কখনও কাছে আসে না।
  • 15:31 - 15:33
    তারা অবশ্যই দুরত্ত রাখবে।
  • 15:33 - 15:37
    তাই এটাই সৃষ্টির সূত্র।
  • 15:37 - 15:42
    প্লাজমারা মহাবিশ্বে কাছে এসে পাশাপাশি
    থাকতে পারে না।
  • 15:42 - 15:47
    ভিতরে ফাঁকা থকবেই। ফাঁকার জন্যই
    তারা বাধাহীন চলাফেরা করতে পারে।
  • 15:47 - 15:50
    এটা যেন তুমি ও তোমার বন্ধু
    একই বেঞ্চিতে একই ইস্কুলে
  • 15:50 - 15:54
    একই ক্লাশে বসে আছ।
    মধ্যে ফাঁক থাকে।
  • 15:54 - 15:57
    যাতে বের হওয়া, ঢোকার বা নড়ার
    জন্য তমাদের দুজনের মধ্যে ফাঁক থাকে। ,
  • 15:57 - 16:00
    প্লাজমাও ঠিকএকই রকম হয়।
  • 16:00 - 16:03
    তাই তোমরা খালা শুরু করতে পার।
  • 16:03 - 16:07
    এদের যোগ করতে পার। যোগ কর
    অল্প কয়েকটাকে বা আরও কিছু।
  • 16:07 - 16:13
    একই সময় ওদের দিয়ে
    তুমি নানা কাজ করতে পার।
  • 16:13 - 16:17
    যদি আরও চুম্বক আন এবং
    আরও চুম্বক একত্র কর
  • 16:18 - 16:20
    তাহলে আরেক খেলা খেলতে পার।
  • 16:20 - 16:24
    এগুলি ভিন্ন আকার ও ধরনের চুম্বক।
  • 16:24 - 16:26
    তুমি যদি এদের দেখ
  • 16:26 - 16:34
    তুমি খুব সহজেই বুঝবে কিভাবে
    চুম্বক কাজ করে।
  • 16:34 - 16:37
    তাদের পরস্পরের স্পর্শ
    করার দরকার নাই।
  • 16:37 - 16:42
    পরস্পরের ক্ষেত্র স্পর্শ করলেই হয়
    এবং তখন তাদেরকেই বলে প্লাজমা।
  • 16:42 - 16:47
    দেখ দুটা একই রকম চুম্বককে
    তুমি দেখ আমি টেবিলে রাখলাম।
  • 16:48 - 16:50
    তুমি কি অন্য চুম্বকটা দেখতে পেলে?
  • 16:51 - 16:54
    এরা শব্দ করছে। কারন তারা যুক্ত হচ্ছে
    পপ্রস্পরের ক্ষেত্র মিলিত হচ্ছে।
  • 16:54 - 16:58
    কিন্তু চুম্বকের দরকের নাই
  • 16:58 - 17:04
    বা প্লাজমার পরস্পর পাশাপাশি থাকার
    বা সংস্পর্শে আসার দরকের নাই।
  • 17:04 - 17:07
    সেজন্য আমি যদি এযটা সরাই অন্যটা সরবে।
  • 17:07 - 17:09
    আমি যদি অন্যটা সরাই এটা শরবে।
  • 17:09 - 17:11
    কি হল?
  • 17:11 - 17:13
    দেখ এটার ক্ষেত্র
  • 17:14 - 17:18
    এই প্লাজমাকে ঘুরে
    অবশ্যই এখানে ঢুকবে।
  • 17:18 - 17:22
    এবং ক্ষেত্র এইটার থেকে, এটার থেকে
    এসে অবশ্যই অন্যটার সাথে মিলিত হবে।
  • 17:22 - 17:27
    কিন্তু ঠিক একদম এটাই ঘতে।
  • 17:27 - 17:31
    তুমি দেখ দূর থেকে
    তুমি চুম্বক নিয়ে খেলছ।
  • 17:31 - 17:35
    ঠিকভাবে বলতে গেলে
    এটাই হল প্লজমা।
  • 17:35 - 17:37
    এটা চ্যাপ্টা না, এটা বল।
  • 17:37 - 17:42
    তুমি যদি এই বল টেনে বাড়াও
    খুব বেশি, এরকম লম্বা
  • 17:42 - 17:44
    , তখন আমরা তাকে আলো বলি।
  • 17:45 - 17:47
    তুমি টর্চে আলো দেখেছ।
  • 17:47 - 17:50
    আলো যা তোমাকে সুযোগ
    দেয় চুম্বক দেখার।
  • 17:50 - 17:54
    এটা একই বল যা টেনে বাড়ানো হয়েছে।
  • 17:54 - 17:57
    যদি তমার মুখে চুইন গাম থাকে
    এবং চিবাও ও সেটা দিয়ে একটা বল বানিয়ে ফেল,
  • 17:57 - 18:01
    এবং তারপর বের করে ফেল
    এবং টেনে বাড়াও যতটা তুমি পার।
  • 18:01 - 18:07
    তোমার মুখের মধ্যে যখন গোল হয়,
    এটা হয় বল, এটা হয় প্লাজমা।
  • 18:07 - 18:10
    এবং যখন এটা বাড়াও
    এটা একই জিনিস থাকে, শুধু খুব লম্বা।
  • 18:10 - 18:12
    ".এবং সজন্যে আমরা বলি ”আলো”
  • 18:12 - 18:16
    এবং এভাবে সবকিছু
    এই মহাবিশ্বে হয়।
  • 18:16 - 18:19
    তুমি যদি টেনে বাড় তুমি আলো হয়ে যাবে।
  • 18:19 - 18:25
    তুমি গোলাকার থাক
    তুমি বল হয়ে যাবে, একটা প্লাজমা।
  • 18:26 - 18:28
    তাই খুব সহজ উপায়ে
  • 18:29 - 18:33
    প্লাজমা বানানো যায়।
  • 18:33 - 18:37
    তোমার দরকার অনেক অনেক
    ক্ষেত্র একসাথে আসার
  • 18:37 - 18:39
    এবং তারা ঘোরে এবং তারা ঘোরে
    এবং তারা ঘোরে
  • 18:39 - 18:42
    তারপর তারা প্লাজমায় পরিনত হয়।
  • 18:43 - 18:46
    তাই তোমার যদি চিন্তায় আসে
  • 18:46 - 18:52
    আমি নিশ্চিত তুমি এটা দেখেছ তোমার সময়ে
    তোমার ক্লাসে, বা তোমার বাসায়।
  • 18:52 - 18:55
    তুমি তোমার চুম্বক দিয়ে
    সাধারণত এভাবে খেল।
  • 18:55 - 18:59
    খুব চ্যাপ্টা, খুব, খুব, খুব চ্যাপ্টা।
  • 18:59 - 19:03
    তাই তুমি দেখ এদের, এটা একটা চুম্বক।
  • 19:03 - 19:08
    কিন্তু মহাবিশ্বে আমরা
    এমন কিছু কখন দেখি না।
  • 19:09 - 19:13
    সেজন্যে আমরা মহাবিশ্বে
    সবকিছু দেখি আরকম।
  • 19:13 - 19:18
    এবং আমরা তাকে বলি কারন ক্ষেত্র
    ঘূর্ণায়মান, তারা পরস্পর ধাওয়া করে।
  • 19:18 - 19:22
    তাই, এখন থেকে, তুমি বুঝলে
  • 19:22 - 19:26
    তুমি যদি দেখেছ এটা যে
    আয়তক্ষেত্র তারা তোমার জিবনে ,
  • 19:26 - 19:29
    তুমি যখন আকাশের দিকে তাকাও? না।
  • 19:29 - 19:31
    কিন্তু তুমি দেখ সব তারাই গোল।
  • 19:31 - 19:37
    প্লাজমার আকার কারন
    জদিও সূর্য অনেক, অনেক বড় প্লাজমা।
  • 19:38 - 19:40
    আমাদের এই শিক্ষা শুরু করার কারন,
  • 19:40 - 19:42
    তোমাদের প্রথম থেকে শেখান।
  • 19:42 - 19:47
    এই সত্যিটা সম্পর্কে কিভাবে
    মহাবিশ্বে জীবন হয়।
  • 19:47 - 19:49
    এরা চ্যাপ্টা না
  • 19:49 - 19:51
    সবকিছু মহাবিশ্বে।
  • 19:51 - 19:57
    এমনকি তোমার পেরেকের ক্ষুদ্রতম প্রমানু,
    গোলাকার আক্রিতির।
  • 19:57 - 20:00
    রক্ত যা তুমি তোমার শরীরে বহন করছ
  • 20:00 - 20:03
    লাখ ও কোটি গোলাকার আকৃতি দিয়ে
    তা তৈরি হয়েছে।
  • 20:03 - 20:08
    ও কি করে পরস্পরের সাথে প্রতিক্রিয়া হয়,
    যা থেকে তুমি তোমার রং পাও।
  • 20:09 - 20:12
    তোমার যদি সাদা শার্ট থাকে
  • 20:12 - 20:20
    শার্টের প্লাজমায় অন্য আলো শোষিত
    হয় না।
  • 20:20 - 20:23
    যদি এটা সবুজ হয়, তাহলে
    কিছু আলো শোষিত হয়।
  • 20:23 - 20:26
    তাহলে ভারসাম্য সবুজ হয়।
  • 20:26 - 20:29
    কিন্তু আলো খুব সাধারন।
  • 20:29 - 20:32
    আলো খুব সাধারনভাবে তৈরি হয়।
  • 20:33 - 20:37
    যদি তুমি দুটি বল,
    বা প্লজমা একসাথে ঘষ,
  • 20:37 - 20:40
    প্লাজম্র ক্ষেত্র আছে যারা
    বারিয়ে যায়,
  • 20:40 - 20:42
    এবং তাদের ক্ষেত্র আছে
    যারা ভিতরে ঢোকে,
  • 20:42 - 20:46
    তুমি তাদের একসাথে ঘষলে তারা
    পরস্পরের পাশাপাশি আঁটসাঁট হয়ে যায়।
  • 20:46 - 20:49
    যেটা ভেতরে যাচ্ছে তার সাথে
    যেটা বাইরে যাচ্ছে সংঘর্ষ ,
  • 20:49 - 20:50
    এবং যেটা বাইরে বারিয়ে যাচ্ছে।
  • 20:50 - 20:52
    সংঘর্ষ হয় অন্যটার যা ঢুকছে
    অন্য আরেকটার থেকে।
  • 20:52 - 20:56
    এটা ঠিক যেমন তুমি তোমার হাত দিয়ে কর।
  • 20:56 - 20:59
    তুমি যখন তোমার হাত ঘষ ,
    তাপ তৈরি হয়।
  • 20:59 - 21:01
    এবং গরম হয়ে যায়।
  • 21:01 - 21:04
    কিন্তু, তুমি দেখতে পাও না,
    যদি না খুব অন্ধকার থাকে।
  • 21:04 - 21:07
    তুমি দেখবে তোমার হাত
    আলো ও তৈরি করবে।
  • 21:07 - 21:09
    সেজন্যে মহাবিশ্বে এসব বপ্যারই ঘটে।
  • 21:09 - 21:12
    যেখানে চুম্বকক্ষেত্র পরস্পর
    ঘষা খায়।
  • 21:12 - 21:14
    যারা প্লাজমা থেকে বের
    হয়ে যায়,
  • 21:14 - 21:17
    আর যারা প্লাজমার ভেতরে ঢকে,
    আক্তা থেকে এবং অন্যটা থেকে,
  • 21:17 - 21:20
    তুমি দেখবে ছোট , ছোট প্লাজমা
    বেরিয়ে আসছে।
  • 21:20 - 21:26
    এটা অল্প একটু চামড়া কুঁচকানোর মত যখন
    তুমি তোমার চামড়া ঘষ চামড়ার উপর দাগ পড়ে।
  • 21:26 - 21:29
    এবং সেই ছোট আলোগুলি লম্বাটে হয়
  • 21:29 - 21:33
    এবং তখন সেটাই আলো হিসাবে আমরা দেখি।
  • 21:33 - 21:38
  • 21:38 - 21:41
  • 21:41 - 21:44
  • 21:44 - 21:48
  • 21:48 - 21:51
  • 21:52 - 21:53
  • 21:53 - 21:57
    কোন প্রশ্ন কি আছে,
    বাচ্চাদের কাছ থেকে?
  • 22:01 - 22:05
    আমার ছেলে মাথা ঝাঁকাচ্ছে এবং বলছে
    "না,না,আমার কাছ থেকে না"।
  • 22:16 - 22:18
    রুবেন (RU) এখন না, ধন্যবাদ।
  • 22:18 - 22:21
    আমরা এখন আমাদের হাত ঘসছি,
  • 22:21 - 22:23
    সুধু...
  • 22:25 - 22:28
    ব্যাখ্যাটা কি ভাল ছিল, ওকে জিজ্ঞেস কর?
  • 22:29 - 22:30
    (RU) হ্যাঁ
  • 22:30 - 22:33
    সে বলল "হ্যাঁ", তোমার খবর কি?
  • 22:34 - 22:39
    লরা রাউচার" প্লাজমার ব্যাপারে,
    আমরা ভাল বুঝি নাই......
  • 22:39 - 22:43
    সত্যিকারভাবে প্লাজমার সংজ্ঞা।
  • 22:43 - 22:45
    আমরা কিভাবে পারব..."
  • 22:46 - 22:50
    বাচ্চারা; প্লাজমা আসলে কি জিনিষ?
  • 22:51 - 22:55
    (MK) প্লাজমা হল চুম্বক্ষেত্রের বল
  • 22:55 - 22:58
    যেটা কেন্দ্রে কার্বন...।
  • 22:58 - 23:01
    আচ্ছা, আমি তমাকে কিছু বলব,
    কারণ আমার ছেলে জানা,
  • 23:01 - 23:03
    বোধহয় বাচ্চারা ব্যখা করতে পারবে।
  • 23:03 - 23:04
    এদিকে আস, তোমাকে বলতে হবে...
  • 23:04 - 23:21
    ...(পেছনে আলোচনা)...
  • 23:24 - 23:28
    (RU) শুভ সন্ধ্যা, আমার নাম রুবেন।
  • 23:29 - 23:34
    ...(পেছনে আলোচনা)...
  • 23:34 - 23:41
    (RU) আমি জানি যে প্লাজমা
    শক্তির ক্ষেত্র দিয়ে তৈরি।
  • 23:42 - 23:46
    এবং ছোট চুম্বকীয় পদাথ এর ভেতরে
  • 24:03 - 24:07
    (MK) আমরা কি বুঝতে পারি না তমার বাচ্চার
    কাছ থেকে প্লাজমা থাকার মানে কি?
  • 24:08 - 24:12
    সে যা জানে ...।সেটা যোগ করা? হ্যাঁ!
    লরা(LR)ঃ হ্যাঁ, সে তোমাকে বলতে পারে।
  • 24:12 - 24:13
    (LR) হ্যাঁ।
  • 24:13 - 24:15
    ঁ।(MK) এরা সবাই পৃথিবীর সন্তান।
  • 24:15 - 24:18
    কোন বাধা, কোন সীমানা,
    কোন রং, কোন জাতি নাই।
  • 24:18 - 24:22
    তারা আমাদের শেখাতে পারে, এবং
    আমাদের থেকে অনেক সহজে।
  • 24:22 - 24:24
    দেখা যাক সে কি বোঝে।
  • 24:29 - 24:33
    সে এখন আমাদের বোঝাবে সে কি
    বুঝল প্লাজমা সম্পর্কে।
  • 24:33 - 24:35
    আমরা অপেক্ষা করছি।
  • 24:35 - 24:37
    (LR) অ আমার বাচ্চার জন্য?
  • 24:38 - 24:39
    (MK) হ্যাঁ।
  • 24:40 - 24:43
    (LR) আচ্ছা, আমের অনুবাদ করতে...।
    (MK) সে করুক....
  • 24:43 - 24:46
    এটা ওদের অনুষ্ঠান, আমাদের না।
  • 24:47 - 24:52
    (LR) হ্যাঁ! তাই, সে বলল, এটার এটা...
  • 24:53 - 24:56
    (MK) তাকে হেডফোনটা দিন,
    কথা বলতে দিন।
  • 24:56 - 24:59
    (LR) হ্যাঁ, কিন্তু সে ভাল ইংরাজি বলতে
    পারে না।
  • 24:59 - 25:03
    তাই আমই সবকিছু অনুবাদ করব।
    (MK) অসুবিধা হবে না, এটাই ভাল।
  • 25:03 - 25:06
    আপনি করতে দিন, তার কথা সবাই শুনুক।
  • 25:07 - 25:09
    কোন ভাষায় সে কথা বলে?
  • 25:10 - 25:13
    (LR) সে খালি জার্মান ভাষায় কথা বলে।
  • 25:13 - 25:20
    ওই মুহূর্তে সে খুব মুগ্ধ
    হয়েছিল ব্যাপারে... চুম্বকের ব্যাপারে।
  • 25:20 - 25:25
    ত্তাই,আমাদের ফ্রিজের চুম্বকগুলি
    নিয়ে সে এখন খেলায় ব্যাস্ত।
  • 25:25 - 25:32
    এবং... সেই কারণে, আমার মনে হয়,
    সে প্লাজমার অংশটা বাদ দিয়েছে।
  • 25:32 - 25:38
    সেজন্য সে শুধু চুম্বক্কখেত্র
    আবিষ্কারের চেষ্টা করছে।
  • 25:38 - 25:43
    এবং দেখার চেষ্টা করছে কিভাবে
    তারা পরস্পর প্রতিক্রিয়া করে।
  • 25:43 - 25:48
    তাই, হ্যাঁ, সে শুধু খেলায় ব্যাস্ত এবং...
  • 25:48 - 25:54
    বের করতে চেষ্টা করছে কিভাবে
    এসব চুম্বক্ষেত্র কাজ করে।
  • 25:54 - 26:02
    (MK) অ! আমার মনে হয়, আমাদের
    বাচ্চাদের শিক্ষার জন্য,
  • 26:02 - 26:12
    আমরা সতর্কভাবে দূরে থাকব চুম্বক
    ও চুম্বকীয় চ্যাপ্টা চুম্বক থেকে, এরকম।
  • 26:12 - 26:15
    কারণ, আমরা বুঝতে পারছি,
  • 26:15 - 26:20
    তারপর তুমি তাদের আবার শিক্ষা দেবে
    চুম্বক বোঝার জন্য,
  • 26:20 - 26:21
    বা জীবন,
  • 26:21 - 26:26
    মহাবিশ্বের গঠন হল একটা বলের কিছু ক্ষেত্র
    যেখানে তারা পরস্পরকে ধাওয়া করে।
  • 26:26 - 26:28
    যাকে আমরা বলি প্লাজমা।
  • 26:28 - 26:33
    আতা কেন্দ্র থেকে শুরু,কেন্দ্র,
    কুসুম, ঠিক একটা ডিমের নকল।
  • 26:33 - 26:37
    কেন্দ্রও, কুসুম হল যেখানে সব
    ক্ষেত্র বিকিরিত হয়।
  • 26:37 - 26:40
    এবং তখনও, যাকিছু বিকিরিত হয়,
  • 26:40 - 26:42
    আমরা বলব সময় থেকে,
  • 26:42 - 26:46
    জায়গা থেকে, কুসুম থেকে, যতক্ষণ না
    এটা সাদা বা ডিমের খোসায় পোঁছায়।
  • 26:46 - 26:49
    আমরা একে বলব স্থানান্তর বিন্দু।
  • 26:49 - 26:53
    এবং, আমরা বলব একে, ট্রান্সমিশন,
    ..."স্থানান্তর ক্ষেত্র"।
  • 26:53 - 26:56
    এবং তখন, যখন উপরিভাগে
    এটা আসে আমাদের দিকে, আমরা দেখি,
  • 26:56 - 27:00
    আমরা বলি একে পদাথ, বা
    অন্য কিছু আমরা বলি এটা যা।
  • 27:00 - 27:04
    যেমন এখানে, এটা ডিমের...
    ডিমের খোসা।
  • 27:05 - 27:09
    একটা প্লাজমা হল একটা নকল।
    ডিম থেকে আলাদা কিছু না।
  • 27:09 - 27:14
    কিন্তু এটার একটা উৎস থাকতে হবে।
    তমের মুক্ত কিছু থাকতে পারে না।
  • 27:14 - 27:18
    তাই, সেই উৎস, তুমি যদি ডিমের দিকে তাকাও
  • 27:18 - 27:22
    কুসুম, এবং এর স্ব ক্ষেত্র
    বিকিরিত হয় বাইরের দিকে।
  • 27:22 - 27:25
    এবং সময় থেকে এবং জায়গা থেকে।
  • 27:25 - 27:28
    কুসুমের উপরের দিকে,
    যেখানে সাদাটা শুরু হয়...
  • 27:28 - 27:33
    যেখানে আমরা এটা দেখি,
    চামড়া হিসাবে এবং ডিমের খোসা হিসাবে।
  • 27:33 - 27:37
    আমরা একে বলব "মধ্যিপথ", তাই আমরা বলব
    ডিমের সাদা অংশটা হল মধ্যিপথ।
  • 27:37 - 27:44
    যাত্রার সময় মধ্যিপথে সময় দরকার
    ডিমের কুসুম থেকে চামড়া হওয়ার জন্যও।
  • 27:44 - 27:48
    তাই, এভাবেই আমরা প্লাজমাকে বুঝব।
  • 27:48 - 27:50
    একটা উৎস,
  • 27:50 - 27:54
    সাদাটা, এটা হল মধ্যিপথের সময়,
    ঢেউয়ের থেকে, যেখানে সে উতসকে ত্যাগ করে।
  • 27:54 - 27:59
    এই বিন্দুতে আমরা দেখি,
    আমরা বুঝতে পারি, ডিমের মত।
  • 27:59 - 28:05
    প্লাজমার এর একটা সোজা উধারন, যেটা সত্যি
    প্লাজমা, সত্যি প্লাজমা বলে অনুভূত হয়,
  • 28:05 - 28:07
    সেটা আমাদের সৌরজগত।
  • 28:07 - 28:11
    সূর্যটা হল উৎস।
    যেখানে সবগুলো ক্ষেত্র বেরিয়ে আসছে।
  • 28:12 - 28:17
    এবং তারপর, উধারন হিসাবে, আমাদের
    এখানে আট মিনিটের বেশি লাগছে।
  • 28:17 - 28:19
    সূর্যের উপরিভাগ থেকে
  • 28:19 - 28:25
    উপরিভাগ পর্যন্ত, পৃথিবীর সবচেয়ে স্তর
    পর্যন্ত এই ক্ষেত্রকে অতিক্রম করতে হয়।
  • 28:25 - 28:30
    তাই আমরা বলি ক্ষেত্রর স্থানান্তর
    সূর্যর উপরিভাগ থেকে
  • 28:30 - 28:35
    বায়ুমণ্ডলের উপরের স্তর পর্যন্ত এর
    মধ্যিপথে, যেটা পারাপারের মধ্যে আছে।
  • 28:35 - 28:36
    এবং, তারপর,
  • 28:36 - 28:37
    একটি বিন্দুতে
  • 28:37 - 28:42
    যখন এটা পৃথিবীর চুম্বক্ষেত্র ও
    মাধ্যাকর্ষণ ক্ষেত্রের বিপরিতে ঘষা খায়,
  • 28:42 - 28:48
    তখন আলো হিসাবে প্রকাস পায়
    বা পরিবর্তিত হয়ে পদার্থে পরিণত হয়।
  • 28:48 - 28:52
    আমরা বলি একে "পদার্থ-অবস্থা।
    কারন এখন এটার অস্তিত্ব বুঝতে পারি।
  • 28:52 - 28:57
    এবং এটা সবচেয়ে সহজ উপায় প্লাজমা
    সম্পর্কে বাচ্চাদের বুঝানোর জন্য।
  • 28:57 - 29:02
    কারন, মহাবিশ্বের কোথাও না এবং
    একটা সবচেয়ে বড় সমস্যা শিক্ষা দেওয়া
  • 29:02 - 29:08
    প্লাজমা প্রযুক্তির ব্যাপার নিয়ে এবং
    মহাবিশ্বে এর জীবনের অস্তিত্ব হল,
  • 29:08 - 29:14
    আমরা বচ্ছাদের শিক্ষা দিতে চেষ্টা করি
    চুম্বকের চ্যাপ্টা আকার দিয়ে
  • 29:14 - 29:16
    এরকম,
    বা চুম্বকরা এরকম।
  • 29:16 - 29:20
    হ্যাঁ, তারা এরকম কারন আমরা ধাক্কা
    দিয়ে এই বলগুলি একত্র করছি।
  • 29:20 - 29:25
    এরকম। তুমি একে কি বলবে,
    ডিম বা যাকে আমরা প্লাজমা বলি,
  • 29:25 - 29:27
    এবং তারপর খুব কঠিন বচ্চাদের শেখানো।
  • 29:27 - 29:31
    যা তুমি দেখছ এগুলির একত্রিত অবস্থা।
    আমরা সবগুলিকে চাপছি একসাথে।
  • 29:31 - 29:35
    কিন্তু, তুমি যদি শিখাও প্লাজমা
    শুরু থেকে বল হিসাবে,
  • 29:35 - 29:38
    এবং মহাবিশ্বের সব ক্ষেত্র বের হয়
    একটা বিরাট বল থেকে।
  • 29:38 - 29:42
    মহাবিশ্বের কেন্দ্র থেকে, এবং
    তারপর ভাগ হয়ে যায় আর ছোটতে।
  • 29:42 - 29:44
    এবং তারপর তারা গ্যালাকসি তৈরি করে,
  • 29:44 - 29:46
    এবং তারপর এর ছোটগুলি
    সৌরজগত তৈরি করে।
  • 29:46 - 29:49
    এবং, আরও ছোটগুলি সূর্য তৈরি করে।
  • 29:49 - 29:50
    এবং ছোটটা পৃথিবী তৈরি করে।
  • 29:50 - 29:55
    তখন এটা, যখন এই ক্ষেত্রগুলি
    ছোট হতে হতে চুম্বক্ষেত্রের
  • 29:55 - 29:59
    ছোট বলগুলি আমাদের শরীরের
    বিভিন্ন অংশে পরিণত হয়।
  • 30:00 - 30:06
    এবং বাচ্চাদের শিখান চ্যাপ্টা চুম্বক
    সম্পর্কে এবং বদলানর চেষ্টা করা
  • 30:06 - 30:10
    সুবচেয়ে বড় সমস্যা যেটা
    আছে আমাদের বর্তমান বিজ্ঞান জগতে।
  • 30:10 - 30:17
    সেই কারণে প্রথম পাঠ থেকেই আমরা
    চেষ্টা করছি প্লাজমা সম্পর্কে ব্যাখা দিতে।
  • 30:17 - 30:22
    একটা প্লাজমা আসেহল চুম্বক্ষেত্রএর
    একটা মস্ত বল,
  • 30:23 - 30:24
    একটা উৎসের সাথে।
  • 30:25 - 30:27
    সময় যেটা তাকে উৎসের
    থেকে নিয়ে আসে
  • 30:27 - 30:31
    এটা এসে আমাদের কাছে পদার্থ
    হিসাবে প্রকাশ পায়,
  • 30:31 - 30:32
    এবং এটা যখন খোসার উপরে থাকে,
  • 30:32 - 30:36
    সামগ্রিকরণভাবে কেন্দ্রে অন্য সব
    ক্ষেত্রের সাথে, আমরা বলি একটা প্লাজমা।
  • 30:37 - 30:40
    এবং, তুমি বদলাতে পার,
    তুমি এর সাথে খেলতে পার।
  • 30:40 - 30:44
    তুমি একে বুঝতে পার,
    খুব সহজভাবে।
  • 30:44 - 30:49
    কারণ, এমনকি যখন এটা প্লাজমা
    এটা নরম, শক্ত না।
  • 30:51 - 30:54
    প্লাজমার শক্ত অবস্থা,
    যেমন আমরা দেখতে পাই এখানে,,
  • 30:54 - 30:59
    এটা হল গিয়ে ডিম, খোসা ছাড়া,
    যেটা লাফাতে চায়।
  • 31:00 - 31:06
    এবং শক্ত হওয়া, এটা একই ডিম।
    আরেকটা একই মুরগি থেকে,
  • 31:07 - 31:09
    কারণ আমরা আমাদের
    মুরগি বাসায় রাখি।
  • 31:09 - 31:11
    আমরা চিনি আমাদের সব ডিম
    কোথা থেকে তারা আসছে।
  • 31:11 - 31:15
    তাই, এটা যদি শক্ত হয়ে যায় যখন
    এটা ভিতরে থাকে।
  • 31:15 - 31:20
    অন্যদের তুলনায় এটা যখন নরম
    অবস্থায় থাকে, নরম হয় ও লাফাতে পারে।
  • 31:20 - 31:24
    কিন্তু, যখন আমরা এটা অনুভব করতে
    পারি যে আমরা এটা ধরতে পারি,
  • 31:24 - 31:29
    তখন এটা হল খোসাসহ ডিম,
    কিন্তু ভেতরে এটা একই রকম।
  • 31:29 - 31:30
    তাই, একটা উৎস,
  • 31:31 - 31:32
    যাত্রার সময়!
  • 31:33 - 31:34
    যতক্ষণ না...
  • 31:34 - 31:36
    যখন সে...আম্রা অনুভব করতে পারি,
  • 31:37 - 31:42
    এটা, অন্যদিক থেকে, বচ্চাদের জন্য
    সবচেয়ে সোজা পথ হল, খুব সাধারন।
  • 31:42 - 31:43
    তমের ইস্কুল আছে,
  • 31:44 - 31:48
    উৎসটা হল, জায়গা, তোমার বাসা,
    এটাই হল কেন্দ্র,
  • 31:48 - 31:49
    তারপর এটা তোমাকে নিয়ে,
  • 31:49 - 31:53
    তুমি হাঁট বা গাড়িতে ওঠ এবং
    পাঁচ মিনিট,, দশ মিনিটে
  • 31:53 - 31:54
    ইস্কুলে পোঁছাও।
  • 31:54 - 31:57
    এটাই হল মধ্যিপথের সময়,
    যখন তুমি পারাপারে থাক,
  • 31:57 - 32:02
    এবং তারপর, যখন তুমি ইস্কুলে যাও ।
    সেটা ইস্কুল, যেখানে তুমি আস।
  • 32:02 - 32:07
    যেখানে সবাই আছে , বন্ধুরা আছে এবং,
    এবং এটা একই সুত্র।
  • 32:07 - 32:13
    তাই, সব সৃষ্টির মূল হল প্লাজমা
    এবং চুম্বক্ষেত্র না।
  • 32:13 - 32:18
    চুম্বক্ষেত্র প্লাজমা থেকে বের হয়
    এবং অন্য প্লাজমার সাথে সংযোগ ঘটায়।
  • 32:18 - 32:23
    ্তাই পরিষ্কার হওয়া উচিৎ,বাচ্চাদের
    যাতে খুব সহজে বুঝতে পারে।
  • 32:23 - 32:29
    যেমন আমি বলি, প্লাজমা পেঁচানো,
    অনেকটা এরকম।
  • 32:29 - 32:33
    তোমার আছে... ঢেউ, চুম্বক্ষেত্র,
  • 32:34 - 32:37
    এবং তখন, এটা হল ক্ষেত্রের কেন্দ্র,
  • 32:38 - 32:40
    যদি আমি এটা দেখারে পারি
    পেছনে সাদা রং দিয়ে।
  • 32:41 - 32:44
    এটা হল ক্ষেত্রের কেন্দ্র,
  • 32:45 - 32:47
    তুমি দেখতে পার।
  • 32:47 - 32:50
    এবং, তারপর, ক্ষেত্র যখন খুলবে,
  • 32:51 - 32:53
    তখন এটার কোথাও প্রকাশ হয়, এটা শেষ হয়।
  • 32:53 - 32:56
    এই শেষ হল যখন পদার্থে পরিণত
    হয়, দেখা যায়।
  • 32:56 - 33:01
    সেজন্যে, এভাবেলে, প্রকৃতপক্ষে,
    এটা প্লাজমার ভিতরের চেহারা।
  • 33:02 - 33:06
    কোটি ,কোটি ক্ষেত্র কেন্দ্র
    থেকে শুরু হয়।
  • 33:06 - 33:11
    কেন্দ্রটা অনেকটা এরকম দেখতে,
    যেমন তুমি দেখছ।
  • 33:12 - 33:14
    এবং, এইসব ক্ষেত্র যখন খুলে যায়,
  • 33:15 - 33:21
    একটা বিন্দু, সেই বিন্দু যেখানে আমরা
    তাদের উপস্থিতি বুঝতে পারি।
  • 33:22 - 33:23
    কেন্দ্রটা হল বাড়ি।
  • 33:24 - 33:28
    ঘুরে বেড়াই, জাত্রা করাটা হল সময়
    যখন হেঁটে বা গাড়িতে ইস্কুলে যাই।
  • 33:28 - 33:33
    এবং একটা বন্দুতে , শেষ হয়,
    সেই বিন্দু যেখানে এটা পদার্থে পরিণত হয়,
  • 33:33 - 33:34
    সেটা, সেটাই হল ইস্কুল।
  • 33:35 - 33:41
    তাই, কিন্তু এখানে ক্ষেত্র যাত্রা
    করে সবদিকে,
  • 33:41 - 33:45
    এবং তারা একসাথে জোড়া লেগে থেকে না,
    তারা মুক্ত এবং তারা নড়ে।
  • 33:45 - 33:48
    এবং যদি তারা পরস্পরকে আকর্ষণ করে,
  • 33:50 - 33:53
    পরের অনুষষ্ঠানে আমরা বলব,
    মারধাকর্ষণ পরিণত হয়,
  • 33:53 - 33:57
    এবং তারা পরস্পর বিকর্ষণ করে, আমরা বলি
    চুম্বক্ষেত্র বা বায়ুমণ্ডল,
  • 33:57 - 34:00
    যেটা পরের সেশনের জন্য।
  • 34:00 - 34:04
    এখন কি পরিষ্কার বুঝা গেছে,
    না অন্য পথ খুঁজে বের করব?
  • 34:09 - 34:10
    (LR) হ্যাঁ, পরিষ্কার হয়েছে।
  • 34:11 - 34:12
    (MK) এটা এখন পরিষ্কার।
  • 34:13 - 34:15
    অসংখ্য ধন্যবাদ, এটা কি...
  • 34:15 - 34:18
    (LR)তাই, আমার ছেলে টেনে (একটা...
    (MK) এখন সেখেনের...হাঁ?
  • 34:18 - 34:22
    (LR) (সে বুঝেছে অল্প কিছু।
    আসলে প্লাজমা কি
  • 34:24 - 34:26
    ...ধারনা এটা আসলে কি...
  • 34:27 - 34:28
    অ...অ
  • 34:32 - 34:33
    (MK) এবং?
  • 34:33 - 34:36
    (LR)...এটা, অবশ্যই,
    এমন কিছু যেটা তুমি...
  • 34:37 - 34:41
    বাচ্ছারা আসলে এটা ধরতে পারে না,
    এটার সংস্পর্শে আসে।
  • 34:41 - 34:47
    সেজন্য...হাঁ,
    এটা এমন যা দিয়ে খেলা যায়...ক্ষেত্র...
  • 34:48 - 34:52
    (MK) আপনি যদি তাদের রিং চুম্বক দিতে পারেন,
  • 34:52 - 34:54
    চ্যাপ্টা চুম্বক না।
  • 34:54 - 34:56
    এই যে আমরা এদের রিং চুম্বক বলি।
  • 34:56 - 34:57
    ঠিক আছে?
  • 34:57 - 35:02
    যেখানে কেন্দ্রে আবারও
    যেখানে ক্ষেত্র আছে,
  • 35:03 - 35:08
    এবং আমি এটা নামিয়ে রাখব,তারপর
    পাশটা ধরে এর সোজা খাঁড়া করে রাখব।
  • 35:08 - 35:12
    এখন, এটা কম, বেশি
    প্লাজমার আকৃতি মত হয়েছে।
  • 35:13 - 35:16
    এবং, এখন তারা বুঝেছে চুম্বক কি,
  • 35:16 - 35:19
    আপনি যদি এটা ঘরাতে পারেন,আতা
    ঘুরবে অনেকটা এভাবে।
  • 35:19 - 35:26
    তাই, আপনি খুব সহজে তাকে
    বঝাতে পারেন প্লাজমাতা কি।
  • 35:27 - 35:30
    সমস্যা, সেজন্য আমি বলেছিলাম,
    আমরা পুরা প্রক্রিয়া শুরু করি,
  • 35:30 - 35:35
    ক্ষেত্র দেখানো হচ্ছে না,
    চুম্বকগুলো সব এরকম,
  • 35:35 - 35:38
    আগুলি চুম্বক, তুমি দেখতে পাচ্ছ।
    তুমি এর সাথে খেলতে পার, এবং এটা নড়ে
  • 35:38 - 35:41
    বা লাফায় ও কাছে আসে।
  • 35:41 - 35:44
    কিন্তু, মহাবিশ্বে আমরা
    চ্যাপ্টা চুম্বক দেখি না।
  • 35:44 - 35:46
    সবকিছুই হল একটা প্লাজমা।
  • 35:46 - 35:51
    আমি চিন্তা করছি বাবা মাদের কথা চেষ্টা
    করছে যারা প্রথম থেকে বাচ্চাদের শেখাতে।
  • 35:51 - 35:56
    োঝানো এটা নতুনভাবে বঝানো...
  • 35:58 - 36:00
    ...এই সৃষ্টিকে।
  • 36:00 - 36:06
    তাদের সত্যিটা বঝাতে হলে প্রথম
    ,থেকে বাস্তবতার সাথে পরিচয় করাতে হবে,
  • 36:06 - 36:09
    এমন কিছু না যাতে তারা
    সাথে আর যোগ করবে।
  • 36:09 - 36:11
    এটা একটা..এটা একটা রিং চুম্বক।.
  • 36:11 - 36:15
    যদি তোমার এদের দরকার হয় আর তুমি না পাও,
    আমরা পারি সবসময়য়, আমাদের লিংক পাঠাও।
  • 36:15 - 36:17
    আমরা বলছি এখানে তুমি এটা পেতে পার।
  • 36:17 - 36:19
    কারণ, যখন তুমি এই আকারে থাক
    তুমি দেখতে পার।
  • 36:19 - 36:24
    আমের হাতের চুম্বকটা প্রায় ২০ সে।মি
    দূরত্বে আছে,তুমি দেখতে পারছ।
  • 36:24 - 36:26
    আমি এটা নড়াচ্ছি এবং এটা নড়ছে।
  • 36:26 - 36:31
    তাই, এটা, এই আকারে নড়ে না,
    যখন এটা চ্যাপ্টা, এটা খালি লাফায়।
  • 36:31 - 36:34
    কিন্তু, এটা যখন মুক্ত থাকে
  • 36:34 - 36:36
    যখন এটা গোলাকৃতি থাকে,
  • 36:36 - 36:39
    এটা ঘুরছে তুমি দেখ।
    আমার হাতের চুম্বকটা একটুখানি নড়লাম।
  • 36:39 - 36:44
    তুমি দেখ, প্রায় দশ সেমি,
    সাথ সেমি মত হবে।
  • 36:45 - 36:52
    সেজন্য, বাস্তবটা বাচ্চাদের শিক্ষা দেয়া ভাল
    এবং গোলাকৃতি সম্পর্কে সত্যি ধারনাটা,
  • 36:52 - 36:54
    যেটা হল প্লাজমা।
  • 36:54 - 36:58
    এবং এটা চ্যাপ্টা চুম্বকে করা যায় না,
    করা যায় না,
  • 36:58 - 37:03
    সেগুলি দিয়ে যাদের আমি বলি
    খুম সম্ভবতও বৃত্তাকার চুম্বক, এরকম,
  • 37:03 - 37:06
    কারণ তখন
    তারা বুঝবে না।
  • 37:06 - 37:10
    আপনার কাছে যদি রিং চুম্বক থাকে
    এবং তাদের দেন কতগুলো রিং চুম্বক
  • 37:10 - 37:12
    এবং তাদের খেলতে দেন।
  • 37:13 - 37:16
    এবং যতক্ষণ না তারা বুঝবে যে,
  • 37:16 - 37:19
    এটা খুব সম্ভবতও,
    এটা একদম একই আর মত।
  • 37:19 - 37:23
    ডিম এবং চুম্বক পাশাপাশি
    একদম একই জিনিষ।
  • 37:23 - 37:27
    ডিমের মধ্যখানে কুসুম আছে,
    এটা উৎস
  • 37:27 - 37:31
    রিংএর কেন্দ্রে চুম্বক্ষেত্রের কেন্দ্রে।
  • 37:31 - 37:34
    এবং যখন এটা যাত্রা
    করে কেন্দ্র থেকে এখানে
  • 37:34 - 37:37
    সেই সময়টায় ক্ষেত্র বদলায় এবং
    মধ্যিপথ অতিক্রম করে।
  • 37:37 - 37:42
    এবং যখন এটা পদার্থ-অবস্থা থাকে,
    এটা রিং হিসাবে দেখা যায়।
  • 37:43 - 37:45
    তাই, এটা ডিমের মত একই পদ্ধতিতে হয়।
  • 37:45 - 37:47
    কেন্দ্রে তুমি কুসুম দেখতে পাও।
  • 37:47 - 37:51
    কুসুম ও ডিমের যেখানে তুমি ধর
    তার মাঝে কিছু ফাঁক আছে।
  • 37:52 - 37:58
    এটা ক্ষণস্থায়ী, এবং যখন এটা
    কঠিন তখন এটা থাকে পদারথ-অবস্থায়
  • 37:58 - 38:00
    কারণ, রিং অবস্থায় তুমি ব্যাখা
    করতে পার না।
  • 38:00 - 38:03
    একটা চ্যাপ্টা চুম্বক এরকম,
    তুমি ব্যাখা করতে পার না।
  • 38:03 - 38:07
    এবং, বাচ্চারা যদি এটা বোঝে
    শুরু থেকে,
  • 38:07 - 38:09
    এটাই হল গভীর উপলব্ধি,
  • 38:10 - 38:13
    তখন তুমি খুজে পাবে শিক্ষা
    ও উপলব্ধিকে।
  • 38:13 - 38:18
    প্রজন্মের জন্য যেটা হতে চলেছে
    তাকে আমি বলব "মহাকাশ প্রজন্ম"।
  • 38:18 - 38:23
    তখন, তারা চিন্তা করবে, বাস করবে
    সেভাবে যেভাবে মহাবিশ্ব কাজ করে।
  • 38:23 - 38:25
    এবং, যেমন আমরা দেখেছি বড়দের
  • 38:25 - 38:30
    যারা বড় হয়েছে এই ধারনা নিয়ে যে
    চুম্বক চ্যাপ্টা হয়,
  • 38:31 - 38:36
    যেমন আমাদের বেশির ভাগ শিক্ষক,
    ডাক্তার এবং বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েট।
  • 38:36 - 38:38
    এখন, আমাদের সমস্যা তাদের শিক্ষা
    দেয়া;
  • 38:38 - 38:42
    "প্রকৃতপক্ষে, প্লাজমার আকার এরকম,
    এর প্রকৃতি এরকম"
  • 38:42 - 38:45
    এবং, আমরা অনেক বাধা পাই
    শিক্ষিত মানুষদের কাছ থেকে,
  • 38:45 - 38:49
    কারণ তারা এখন বিশ্বাস করে
    এবং বাস করছে,
  • 38:49 - 38:53
    মিথ্যা তথ্য নিয়ে, যেটা তারা
    সবসময় রক্ষা করতে চায়।
  • 38:53 - 38:56
    অন্যভাবে বললে, তারা জ্ঞানের
    সততা নিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করে।
  • 38:57 - 38:59
    এবং, এটা একটা সমস্যা যে
    আমরা দেখি অনেক,
  • 38:59 - 39:03
    অনেক প্লাজমা পদার্থবিদ,
    এই মুহূর্তে উত্তম পদার্থবিদরা
  • 39:03 - 39:07
    এবং চুম্বক্ষেত্রের ব্যাপারে,
    তাদের সমস্যা আছে গ্রহন করায়।
  • 39:07 - 39:14
    আসলে পুরা জিনিষটাই হল একটা
    বলের মত, একটা গোলক,এটাই তাদের অস্তিত্ব।
  • 39:14 - 39:16
    এবং যারা এটা ধরতে পারে, বিশেষভাবে
    কম বয়সে,
  • 39:16 - 39:19
    তখন তুমি দেখবে তাদের কাছে
    শেখাটা খুব সহজ হয়ে যাচ্ছে ।
  • 39:19 - 39:25
    তখন এটা খুব যুক্তিসঙ্গত যে তারা পারে
    শেখাতে নিজেদের শিক্ষককে খুব সহজভাবে।
  • 39:26 - 39:30
    একজন প্রফেসার আমকে বলেছিল একটা
    বিশ্বববিদ্যালয়ে আমার বক্তৃতা দেবার সময়,
  • 39:30 - 39:32
    যখন সব ছাত্ররা উপস্থিত ছিল, সে বললঃ
  • 39:32 - 39:34
    "আমি আপনাকে মিথ্যা বলতে পারব না
  • 39:34 - 39:38
    আপনি সব কিছু শুনলেন আমার মত
    আমি শুধু শিখলাম কিভাবে শুরু করব।"
  • 39:38 - 39:40
    সে পদার্থবিদ্যার প্রফেসার।
  • 39:40 - 39:46
    তাই, এই কারনে আমি চ্যাপ্টা চুম্বক
    নিয়ে কথা বলি না বা,
  • 39:47 - 39:48
    চুম্বক্ষেত্র দেখাই না।
  • 39:48 - 39:51
    এবং আমরা প্রথম থেকে
    প্লাজমা নিয়ে শুরু করছি।
  • 39:51 - 39:54
    এটাই হল সব সৃষ্টির নির্যাসের কেন্দ্রস্থল।
  • 39:54 - 39:57
    এখন প্রথম কয়েক মিনিট খুব শক্ত।
  • 39:57 - 40:00
    কারণ তারা এই আকারের
    চুম্বকে অভ্যাস্থ।
  • 40:00 - 40:03
    তারপর তারা বুঝবে, তাদের আর যা
    জানা দরকার টা হল এটা দাড় করান
  • 40:03 - 40:04
    এবং তারপর ঘোরান।
  • 40:05 - 40:07
    এখন, তুমি দেকবে আসল প্লাজমা,
  • 40:07 - 40:10
    কারণ একটা চুম্বকের ফ্রিজে
    লেগে থাকার জন্য
  • 40:10 - 40:14
    ক্ষেত্রদের বেরিয়ে আস্তে হবে এবং
    কিছু ক্ষেত্রকে ভেতরে ঢুকতে হবে,
  • 40:15 - 40:16
    এবং তখন, কিন্তু এটা গতিশীল।
  • 40:16 - 40:21
    তাই, সত্যিকারে, এই পদার্থের ক্ষেত্র
    অনেকটা এরকম আকারের।
  • 40:21 - 40:24
    এবং, এটা অনেক উপায়ে হতে পারে।
  • 40:24 - 40:26
    আমি যদি কেন্দ্রটা উঠিয়ে ফেলি,
  • 40:27 - 40:32
    এটা লাভ সাইনের মত হল, এটা একটা হৃদয়,
    কিন্তু কেন্দ্রটা রয়েছে মধ্যখানে।
  • 40:33 - 40:36
    তারপর তারা বিকিরন করে এবং এটা সাথে
    শেষ হয়ে যায়, তুমি এটা দেখতে পার।
  • 40:37 - 40:41
    সেজন্য, কেশ ফাউনঢেশনের সাথে
    শিক্ষার পুরা কাজটা,
  • 40:41 - 40:48
    শুরু হয়েছে গত সপ্তাহে, চলছে,
    সাথ দিন ধরে,
  • 40:48 - 40:52
    আমরা বক্তৃতা দিয়ে চলেছি ও চেষ্টা করছি
    সারা বিশ্বে মানুষকে শিক্ষা দিতে
  • 40:52 - 40:54
    প্লাজমা সম্পর্কে।
  • 40:54 - 40:56
    এবং তারা বুঝতে পারছে না,
  • 40:56 - 41:00
    কারণ শিক্ষাটা চ্যাপ্টা চুম্বকের
    উপর ভিত্তি করে।
  • 41:00 - 41:07
    এখন, চেষ্টা করছি যাতে তারা মনে করে,
    একটা চুম্বকের আকার হচ্ছে গোলাকার।
  • 41:07 - 41:09
    এটা আমাদের জন্য সাথ মাস ধরে একটা যুদ্ধ।
  • 41:09 - 41:12
    তাই,আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা
    বাচ্চাদের শিক্ষা দেব প্রথম থেকে।
  • 41:12 - 41:17
    আগামীতে, যখন তারা চ্যাপ্টা চুম্বক
    নিয়ে খেলা করতে চায়,
  • 41:17 - 41:22
    কোন সমস্যা নাই,
    কারণ, আমরা, যেমন বলেছি,
  • 41:22 - 41:26
    আমরা কখনো দেখব না, আপনি এটাকে কি বলছেন,
  • 41:26 - 41:32
    একটা চ্যাপ্টা তারা, আমর, কারণা কখনো
    চ্যাপ্টা গ্রহ দেখি নাই।
  • 41:33 - 41:38
    তাই, এই, কারণ মানুষ পদার্থ ব্যবহার করে
    আসছে তার প্রোয়জন অনুযায়ী আকার দিয়ে
  • 41:38 - 41:41
    এবং এটা সবসময় হয়েছে আয়তক্ষেত্র
    বা এটা হয়েছে অশ্ব খুরাকৃতি।
  • 41:42 - 41:46
    এটা হয়েছে মানুষকে বদলানোর
    সময় অর্ধেক সমস্যা
  • 41:46 - 41:50
    মহাকাশ প্রযুক্তি থেকে
    মহাকাশযান প্রযুক্তিতে আনার জন্য।
  • 41:51 - 41:55
    তাই, ভাল দিকটা হল যে এখন
    আমরা তাদের দেখাতে পারি।
  • 41:55 - 42:00
    বোধ হয় পরের বার আমরা রিঅ্যাক্টর আনব
    যা গোলাকার চুম্বক্ষেত্র তৈরি করবে।
  • 42:00 - 42:05
    এবং বেশির ভাগ বাবা মার চেয়ে
    বাচ্চারা এটা দিয়ে উড়বে।
  • 42:05 - 42:10
    কারণ তাদের কাছে নয়ুন,
    সজাসুজিভাবে বোঝার মত জ্ঞান,
  • 42:10 - 42:13
    কিন্তু সে যেন দেয়ালে উপরের
    চুম্বক থেকে দূরে থাকে।
  • 42:14 - 42:17
    এবং কিনআর দরকার একটা গো্লাকৃতি চুম্বক,
    একটা রিং চুম্বক,
  • 42:18 - 42:20
    এবং, তখন তারা বুঝবে যে উড়া যায়।
  • 42:20 - 42:25
    কারণ, তুমি দেখ, চ্যাপ্টা চুম্বক
    দিয়ে তাদের শরীর সেভাবে পারবে না।
  • 42:25 - 42:28
    তাই, যদি তুমি দেখ, আমি যে রিং চুম্বক
    বানিয়েছি,
  • 42:28 - 42:33
    তুমি বিভিন্ন খেলা খেলতে পার
    কল্পনা চেয়ে বাস্তবতার সাথে,
  • 42:33 - 42:37
    কারণ, এটা যদি আমি এখানে রাখি,তুমি দেখ
  • 42:37 - 42:42
    এটা একটা চুম্বক, গোলাকৃতি,
    এটা ঘোরানর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
  • 42:42 - 42:46
    আমি যদি এটা এখানে রাখি,
    এটা হচ্ছে চ্যাপ্টা চুম্বকের
  • 42:46 - 42:48
    আসল চরিত্র।
  • 42:48 - 42:52
    এখনে, তুমি কোন পার্থক্য দেখবে না,
    তাই এটা বাস্তবটা না।
  • 42:53 - 42:55
    এটা হল একই চুম্বক,
    এটা হল একই দূরত্ব,
  • 42:56 - 42:58
    কারণ তখন বাচ্চা গোলমাল করে ফেলে।
  • 42:59 - 43:04
    আমি শুধু এটা সরায় ফেললাম এবং একটা
    আসল চুম্বক, যেটা এটা কাছে,
  • 43:04 - 43:06
    তুমি দেখ কি ঘটে।
  • 43:07 - 43:09
    তুমি পরিবর্তনটা দেখছ।
  • 43:09 - 43:15
    সেজন্য, ক্ষেত্ররা একে অপরকে প্রভাবিত করে;
    ঘূর্ণন, চাঁদ, ঘূর্ণনের গতি,
  • 43:15 - 43:20
    সেজন্য, চুম্বক সম্পর্কে শুরুতে বচ্চাদের
    ভুল পথে চালনা পরিবর্তে
  • 43:20 - 43:22
    আমরা প্লাজমা সম্পর্কে কথা বলি।
  • 43:22 - 43:25
    কারণ একটা বচ্চাকে বোঝন
    বড় কঠিন।
  • 43:25 - 43:29
    কিভাবে এটা এই পথে যাবে এবং
    এটা এই পথে যায় না।
  • 43:29 - 43:31
    তুমি দেখ, এটা হয় না।
  • 43:31 - 43:33
    সেজন্য, এটা হল মিথ্যা পদারথবিদ্যা।
  • 43:34 - 43:36
    এখন, তুমি আবার পরিবর্তন করলে,
  • 43:36 - 43:40
    তুমি একটা চুম্বক রাখলে যেটা কিনা
    আলোর মত। দেখ!
  • 43:40 - 43:43
    এটা নড়ে, এটা আচরণ করে, এটা সাড়া দেয়।
  • 43:43 - 43:47
    এই কারণে তারারা এবং
    গ্রহরা সাড়া দেয়।
  • 43:48 - 43:52
    সেই কারণে আমরা শিক্ষা শুরু করেছি
    প্লাজমার দৃষ্টিকোণ থেকে,
  • 43:52 - 43:55
    সেখান থেকে না যেখানে মানুষরা করে।
  • 43:55 - 43:56
    আমি সবসময় বলি;
  • 43:56 - 44:02
    "চ্যাপ্টা চুম্বকরা হল পদারথ-অবস্থা
    এবং সেটাই হচ্ছে মানুষের অবস্থা"।
  • 44:03 - 44:10
    "মহাবিশ্বে, সবকিছু গতিশীল,
    এবং গতিশীলতার ফলে, তুমি আচরণ দেখ,
  • 44:10 - 44:11
    খুব সোজা।
  • 44:11 - 44:13
    আগুলোকে বলে "কিচকিচ চুম্বক"।
  • 44:14 - 44:19
    তুমি এদের কিনতে পার জোড়া হিসাবে, কারণ
    এগুলো তোমার আছে অন্য সবকিছুর মতই।
  • 44:20 - 44:23
    তারা নড়ে,
    তুমি আদের প্রতিক্রিয়া দেখেছো।
  • 44:24 - 44:26
    তুমি আন্য কোন চুম্বক দিয়ে
    এটা করতে পার না।
  • 44:26 - 44:28
    একটা প্লাজমা নড়ে।
  • 44:30 - 44:32
    তুমি যদি এদের আর আর জড়ো করতে পার।
  • 44:32 - 44:36
    এবং তখন, এটাই হল এর সৌন্দর্য,
    সেজন্য তাদের বলা হয় কিচকিচ চুম্বক।
  • 44:36 - 44:39
    চুম্বক্ষেত্র কনো শব্দ করে না
  • 44:39 - 44:41
    কিন্তু যখন তারা প্রতিক্রিয়া ঘটায়।
  • 44:41 - 44:46
    তারা শব্দ করে, তারা তৈরি করে চুম্বকীয়
    শব্দ অথবা পাজমার চুম্বকীয় শব্দ।
  • 44:46 - 44:52
    কিন্তু তারা আলো তৈরি করে, কিচকিচ শব্দ
    করার সময় তুমি আলো দেখাতে পার।
  • 44:52 - 44:55
    তারা...তারা কিচকিচ ক্রে।
  • 44:55 - 44:58
    তাই, আতা হল একটা প্লাজমার আচরণ।
  • 44:59 - 45:04
    এবং সেটা হল মিথ্যা পদার্থবিদ্যা
    যা আমরা গ্রহণ করেছি।
  • 45:04 - 45:08
    এবং পদার্থবিদ্যার বাস্তবতা এরকমই।
  • 45:08 - 45:12
    তাই, তুমি সবসময় একটা চুম্বক
    নিয়ে খেলতে পার।
  • 45:12 - 45:16
    কিন্তু, তুমি যদি বুঝতে চাও
    কিভাবে মহাবিশ্ব কাজ করে,
  • 45:16 - 45:21
    এবং, আমাদের প্রজন্ম,
  • 45:21 - 45:27
  • 45:27 - 45:30
  • 45:30 - 45:33
  • 45:33 - 45:37
  • 45:37 - 45:40
  • 45:40 - 45:45
  • 45:45 - 45:48
  • 45:48 - 45:51
  • 45:52 - 45:56
  • 45:57 - 46:01
  • 46:01 - 46:06
  • 46:06 - 46:09
  • 46:09 - 46:14
  • 46:15 - 46:17
  • 46:17 - 46:22
  • 46:22 - 46:28
  • 46:29 - 46:35
  • 46:35 - 46:38
  • 46:39 - 46:43
  • 46:43 - 46:45
  • 46:47 - 46:51
  • 46:52 - 46:54
  • 46:54 - 46:57
  • 46:57 - 46:59
  • 46:59 - 47:03
  • 47:03 - 47:05
  • 47:05 - 47:09
  • 47:10 - 47:12
  • 47:12 - 47:16
  • 47:16 - 47:17
  • 47:17 - 47:20
  • 47:20 - 47:23
  • 47:23 - 47:27
  • 47:27 - 47:30
  • 47:30 - 47:33
  • 47:33 - 47:36
  • 47:36 - 47:40
  • 47:40 - 47:42
  • 47:44 - 47:46
  • 47:48 - 47:52
  • 47:52 - 47:54
  • 47:55 - 47:58
  • 47:58 - 48:01
  • 48:05 - 48:07
  • 48:12 - 48:16
  • 48:17 - 48:19
  • 48:43 - 48:46
  • 48:46 - 48:51
  • 48:52 - 48:57
  • 48:57 - 49:00
  • 49:00 - 49:04
  • 49:10 - 49:14
  • 49:14 - 49:17
  • 49:17 - 49:20
  • 49:21 - 49:23
  • 49:23 - 49:25
  • 49:25 - 49:27
  • 49:27 - 49:30
  • 49:30 - 49:32
  • 49:32 - 49:35
  • 49:35 - 49:40
  • 49:40 - 49:44
  • 49:44 - 49:50
  • 49:50 - 49:51
  • 49:51 - 49:52
  • 49:54 - 49:57
  • 49:57 - 50:01
  • 50:01 - 50:04
  • 50:04 - 50:08
  • 50:09 - 50:11
  • 50:11 - 50:12
  • 50:13 - 50:14
  • 50:14 - 50:18
  • 50:20 - 50:24
  • 50:24 - 50:27
  • 50:27 - 50:31
  • 50:33 - 50:34
  • 50:34 - 50:37
  • 50:37 - 50:42
  • 50:43 - 50:44
  • 50:44 - 50:48
  • 50:48 - 50:49
  • 50:49 - 50:52
  • 50:53 - 50:55
  • 50:55 - 50:57
  • 50:58 - 51:02
  • 51:02 - 51:04
Title:
1st Kids Knowledge Seekers Workshop Oct 4 2014
Description:

more » « less
Video Language:
English
Duration:
51:16

Bengali subtitles

Incomplete

Revisions